গত রোববার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনির সঙ্গে অনুষ্ঠিত এক মতবিনিময় সভায় সম্মানিত সম্পাদকরা রাজনৈতিক সঙ্কট ও হত্যাকা-সহ দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে অনেক কথা বলেছেন। তাদের বক্তব্যে বিরোধী দলের ওপর চালানো দমন-নির্যাতনের পাশাপাশি প্রাধান্য পেয়েছে বিশেষ করে হত্যাকা- এবং মিডিয়া। তারা জনপ্রিয় দুটি টিভি চ্যানেল দিগন্ত ও ইসলামিক টেলিভিশন নিষিদ্ধ করার এবং দৈনিক আমার দেশ-এর সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে গ্রেফতারের ব্যাপারে গভীর উদ্বেগের কথা জানিয়েছেন। অন্যদিকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী যথারীতি সরকারের ভাষ্যই তুলে ধরেছেন। বলেছেন, দৈনিক আমার দেশ নাকি সাম্প্রদায়িকতার উস্কানি দিয়েছিল বলেই এর সম্পাদককে গ্রেফতার করা হয়েছে। দিগন্ত ও ইসলামিক টেলিভিশন প্রসঙ্গে তিনি অবশ্য পাশ কাটিয়ে গেছেন। আমরা বিষয়টিকে যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ মনে করি। কারণ, গত ৬ মে গভীর রাতে পুলিশ, র্যাব ও বিজিবির সমন্বয়ে গঠিত যৌথবাহিনী যখন মতিঝিলে অবস্থানরত হেফাজত কর্মীদের ওপর অভিযান চালাচ্ছিল তখনই হঠাৎ করে দিগন্ত ও ইসলামিক টেলিভিশনের সম্প্রচার বন্ধ করা হয়েছে। নিয়ন্ত্রণসংস্থা বিটিআরসির কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়ে গোয়েন্দা ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তারা সরাসরি গিয়ে কন্ট্রোল রুমে ঢুকে পড়েছেন এবং চ্যানেল দুটির সুইচ বন্ধ করে দিয়েছেন। এ সংক্রান্ত নির্বাহী আদেশের চিঠি দেখানো দূরে থাকুক, চ্যানেল দুটির কাউকে কোনো কথা বলারও সুযোগ দেননি তারা। পরদিন তথ্যমন্ত্রী কারণ সম্পর্কে যা জানিয়েছেন সেটাও গ্রহণযোগ্য হয়নি। এক সংবাদ সম্মেলনে তথ্যমন্ত্রী বলেছেন, দিগন্ত ও ইসলামিক টেলিভিশন নাকি ‘দায়িত্বশীলতার’ পরিচয় দিতে ব্যর্থ হয়েছে! বন্ধ করার ব্যবস্থাটাও নাকি সাময়িক! তথ্যমন্ত্রী না বললেও সত্য বেরিয়ে আসতে কিন্তু দেরি হয়নি। জানা গেছে, ক্ষমতাসীনদের ও তাদের সমর্থকদের মালিকানাধীন টিভি চ্যানেলগুলো যেখানে ‘এমবেডেড’ রিপোর্টারদের দিয়ে যৌথ বাহিনীর ইচ্ছানুযায়ী অভিযানের সীমিত ও খুবই বাছাই করা কিছু দৃশ্য দেখাচ্ছিল দিগন্ত ও ইসলামিক টেলিভিশনের রিপোর্টাররা সেখানে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অভিযানের বিভিন্ন দৃশ্য দেখানোর পাশাপাশি সবিস্তারে ঘটনার বর্ণনা করছিলেন। এটাই আসলে ছিল দিগন্ত ও ইসলামিক টেলিভিশনের ‘অপরাধ’! এমনটি করেছিল বলেই চ্যানেল দুটির বিরুদ্ধে ‘দায়িত্বশীলতার’ পরিচয় না দেয়ার বিচিত্র অভিযোগ আনা হয়েছে। ওদিকে দৈনিক আমার দেশ-এর ব্যাপারেও পররাষ্ট্রমন্ত্রী সত্য বলেননি। দৈনিক আমার দেশ-এর ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে গ্রেফতারের আসল কারণ সাম্প্রদায়িকতার উস্কানি দেয়া নয়। ঘটনাপ্রবাহে জানা গেছে এবং প্রমাণিতও হয়েছে, তাকে আসলে অন্য একটি বিশেষ কারণেই গ্রেফতার করা হয়েছে। সে কারণটি বহুল আলোচিত স্কাইপ সংলাপ প্রকাশ করা। সে অভিযোগে মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের মতো গুরুতর একটি মামলা করা হয়েছে। শুধু তাই নয়, সরকার আমার দেশ-এর প্রেসেও তালা ঝুলিয়ে দিয়েছে। স্কাইপের সংলাপের জন্য মূল দায়ী যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের যে বিচারপতি তার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থাই নেয়া হয়নি। সরকার উল্টো তাকে হাই কোর্টে বসিয়ে দিয়েছে। আমার দেশ এবং মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে এর আগেও অভিযোগ আনা হয়েছে। তারও আগে-পরে চ্যানেল ওয়ানকে নিষিদ্ধ করেছে সরকার। যমুনা টিভিকে আলোর মুখ দেখতে দেয়নি। শীর্ষ নিউজসহ আরও কয়েকটি গণমাধ্যম সরকারের কালো থাবার আঘাতে ক্ষতবিক্ষত হয়েছে। এভাবে সব মিলিয়েই প্রমাণিত হয়েছে, আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে গণমাধ্যম মোটেও স্বাধীন ভূমিকা পালন করতে পারে না। এ শুধু এখনকার জন্য সত্য নয়, স্বাধীনতার পর শেখ হাসিনার পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের আমলেও একই অবস্থা দেখা গেছে। বর্তমান সরকার সবদিক থেকে তার পূর্বসূরিকেই অনুসরণ করে চলেছে মাত্র। বলার অপেক্ষা রাখে না, এর মধ্য দিয়ে আরও একবার এ সত্যই প্রমাণিত হলো যে, আওয়ামী লীগ সরকার আসলেও ফ্যাসিস্ট নীতি অনুসরণ করে চলেছে। এজন্যই সরকারকে গণমাধ্যমের টুটি চেপে ধরার ব্যাপারে সম্পূর্ণ দ্বিধাহীন দেখা যাচ্ছে। সরকার এমনকি সংবিধানের নিষেধাজ্ঞারও তোয়াক্কা করছে না, যেখানে পরিষ্কার ভাষায় লেখা আছে, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা খর্ব করা এবং কোনো গণমাধ্যমকে বন্ধ করা যাবে না। সরকার মিডিয়ার ব্যাপারে সংবিধানও লংঘন করেছে। আমরা মনে করি, পররাষ্ট্র মন্ত্রীর সঙ্গে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় সম্মানিত সম্পাদকরা যে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন সরকারের উচিত তার প্রতি যথোচিত মনোযোগ দেয়া এবং গণমাধ্যমের ওপর হামলা ও নিষ্ঠুর আচরণ বন্ধ করা। সরকারকে একই সঙ্গে অবিলম্বে দিগন্ত ও ইসলামিক টেলিভিশনের বিরুদ্ধে নেয়া ব্যবস্থা প্রত্যাহার করতে হবে, মাহমুদুর রহমানকে মুক্তি দিতে হবে এবং খুলে দিতে হবে দৈনিক আমার দেশ-এর ছাপাখানা। আমরা আশা করতে চাই, মিডিয়ার স্বাধীন অবস্থানের প্রশ্নে দেশের সম্মানিত সম্পাদক এবং সাংবাদিকরা প্রতিবাদে সোচ্চার হয়ে উঠবেন এবং দিগন্ত ও ইসলামিক টেলিভিশন ও দৈনিক আমার দেশ-এর পক্ষে দাঁড়াবেন।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
- ► সেপ্টেম্বর (107)
-
▼
মে
(128)
- দেশপ্রেমিক বীর জিয়াউর রহমানের মূল্যায়ন
- সে সুযোগও হাতছাড়া হয়ে গেছে
- বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নেপথ্যে
- রাষ্ট্র অত্যাচারী হয়ে ওঠে সরকারের দমননীতির কারণে
- উৎপাদনের রাজনীতি ও জিয়াউর রহমান
- মানবাধিকার ও নির্যাতন
- মাওলানা বাবুনগরীর মারাত্মক অসুস্থতার প্রশ্ন
- কুতর্ক ও নিষ্ঠুর আচরণের দিনলিপি
- সঙ্কট সন্ধিক্ষণের নেতা
- একজন দূরদর্শী রাষ্ট্রনায়ক
- যে নাম চেতনায় ও প্রেরণায়
- মইন-ফখরুদ্দীনের চটিতে পা ঢুকিয়েছে সরকার
- অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হোক
- ধর্ম ও ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ
- নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার কেন প্রয়োজন?
- প্রতিহিংসার রাজনীতি
- সংসদের প্রদত্ত স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্য প্রত্যাহ...
- পুলিশের এ কেমন আচরণ!
- বদলে গেছে বাংলাদেশের রাজনীতির ধরন
- বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি
- সম্পাদকদের ঐক্য অটুট থাকুক
- কে দেবে এসবের জবাব?
- ‘বেটার লেইট দেন নেভার’ --ফরহাদ মজহার
- সরকারের অসহায়ত্বেরই বহিঃপ্রকাশ
- রাজনীতিতে তারেক রহমানের পুনরাবির্ভাব : আওয়ামী লীগ...
- ভিশন টু টোয়েন্টি ওয়ানের চাদরে তত্ত্বাবধায়ক বাতিল
- সঙ্কটে বিএনপি নয়, মহাসঙ্কটে মতাসীন দল ও সরকার
- চার দিকে কবরের স্তব্ধতা
- ছাত্রশিবির সভাপতিকে রিমান্ডের নামে নির্মম নির্যাতন
- গণতন্ত্রের আড়ালে বাকশালের জাল
- জামা কেটে মানবাধিকার লঙ্ঘন করলেন শিকিকা
- আর কয় ফ্রন্টে যুদ্ধ করবে সরকার- মিনা ফারাহ
- স্বাধীনতার ক্রম অন্তর্ধান
- ভয়ঙ্কর খবর !!!!
- আগুন! আগুন!! আগুন!!!
- আল্লামা বাবু নগরীর রিমান্ড ও জবানবন্দী প্রসঙ্গে
- দেশে অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি হচ্ছে
- ইসলামকে ‘গৃহধর্মে’ পরিণত করার পাঁয়তারা
- জাতিসঙ্ঘের সাথেও তারা তঞ্চকতা করেছে-সিরাজুর রহমান
- দোয়া মাহফিলেও বাধা দিল সরকার
- সংলাপ ও চলমান রাজনীতি
- আপনারা সব পারেন
- সুখরঞ্জন বালী বাঁচিয়া থাকিয়া প্রমাণ করিল আমরা অন...
- ‘আওয়ামী লীগ সরকার আসলে কি চায়?’
- কোথায়ও ভিন্ন কিছু ঘটছে-ড. রেজোয়ান সিদ্দিকী :
- বেআইনী অস্ত্রের মহড়া
- সরকার এত অমানবিক হতে পারে না
- জরুরি অবস্থার নতুন কৌশল
- ওদের রেখে যাওয়া জুতাগুলো কাদের জন্য?
- সংলাপ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ও অঘোষিত জরুরি ...
- ‘দেশটা কি মগের মুল্লুক’
- সাভার ট্র্যাজেডি থেকে যে শিক্ষা নিতে হবে -সিরাজুর ...
- বিপন্ন নৈতিক মূল্যবোধ, বিপন্ন অর্থনীতি!
- চাপের মুখে নতজানু মিডিয়া
- পুলিশের জনসেবা এবং জনগণের সমস্যা পুলিশ
- ৫ মে’র ঘটনা সৃষ্টি করেছে অনেক প্রশ্ন
- বন্ধ মিডিয়া খুলে দিতে সম্পাদকদের দাবি যথার্থ
- বিপর্যস্ত অর্থনীতি রাজনীতি বনাম একতরফা নির্বাচন
- কার্পেট চাপা পড়েছে সংলাপ সম্ভাবনা : আ’লীগের স্বরূ...
- কি ঘটেছিল সেই ভয়াল রাতে?
- রাজনৈতিক মীমাংসার সংলাপ ও রূঢ় বাস্তবতা
- আবারো বিপন্ন দেশের মিডিয়া
- আমার দেশ’র পর দিগন্ত ও ইসলামিক টিভি : বিপদ বাড়ছে ...
- শান্তি-স্বস্তির অভাব প্রকট হয়ে উঠছে
- ত্রাণ ও পুনর্বাসনে সুষ্ঠু সমন্বয় দরকার
- সিটি নির্বাচন : যেকোনো বিচারেই গুরুত্বপূর্ণ
- সঙ্কট উত্তরণের গ্রহণযোগ্য পথ
- সংলাপ নিয়ে সংশয় ও অনিশ্চয়তা
- অপারেশন ফাশ আউট
- রক্তের রঙ লাল, ঝরে বেদনার অশ্রু
- অব্যাহত সঙ্কটের মূল কারণ
- চপেটাঘাতটা আসলে কাদের প্রাপ্য
- শাপলা চত্ত্বরে অভিযান : সরকারের গণবিরোধী চরিত্রের ...
- সঙ্কট উত্তরণে জনমতে সম্মান দেখান
- অসহিষ্ণু রাজনীতির অবসান প্রয়োজন
- শেষ প্রহরে চ্যানেল বন্ধের পরিণাম
- “মন সহজে কি সই হবা?”- ড. রেজোয়ান সিদ্দিকী
- ‘শাপলা চত্বর ট্রাজেডি’
- সরকারের মিডিয়া পলিসি
- ইনসাইড শাপলা ট্র্যাজেডি
- ঘটনা ঘটে আবার ধামাচাপা পড়ে
- উত্তর-আধুনিকতার স্বরূপ
- আস্তিক-নাস্তিক দ্বন্দ্ব
- রাষ্ট্রের অধিকার বনাম নাগরিকের অধিকার
- যে কারণে দিগন্ত টেলিভিশন খুলে দিতে হবে
- রাষ্ট্রের অধিকার বনাম নাগরিকের অধিকার
- জনমত জরিপে তত্ত্বাবধায়কের দাবি আরও জোরদার
- কবে হবে এ বিভাজনের অবসান
- শাপলা ট্র্যাজেডি : চেতনায় প্রোজ্জ্বলিত নতুন বালাকোট
- গণমাধ্যমের কণ্ঠরোধ সরকারের জন্য বুমেরাং হতে পারে
- সরকারী প্রেসনোটের অভাবে নানান খবর আকাশে বাতাসে ভেস...
- বেদনার দুঃসহ ভার
- প্রশ্ন তো অনেক জনগণ কি জবাব পাবে?
- সাভার ট্র্যাজেডি : এ কি শুধুই দুর্ঘটনা?
- গভীর রাতের রহস্যময় অভিযান এবং সরকারের সাফাই ও লুক...
- গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় গণমাধ্যমের কণ্ঠরোধ কাম্য নয়
- হিটলারের এসএসআর বাহিনী-মিনা ফারাহ
- টিট ফর ট্যাট
- গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও সাংবাদ...
- সংসদ নির্বাচন ও জনগণের অভিমত
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন