মেয়াদের শেষ বছরে এসে মহাজোট সরকারের মনোভাবে কিছুটা হলেও নমনীয়তা দেখা যাবে বলে ধারণা করা হয়েছিল। অন্যদিকে সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী পর্যন্ত কারো বক্তব্য ও শারীরিক ভাষাতেই তেমন ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে না। কোনো সমস্যার ব্যাপারেই তারা সমঝোতামুখী মনোভাবের প্রকাশ ঘটাচ্ছেন না। যেমন গত ১৩ জানুয়ারি এক সংবাদ সম্মেলনে আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ রীতিমতো সিদ্ধান্ত ঘোষণার সুরে জানিয়ে দিয়েছেন, সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহাল করার নাকি আর সুযোগ নেই। সরকারের চার বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত ওই সংবাদ সম্মেলনে রাজনৈতিক বিবেচনায় মামলা প্রত্যাহার, বিচার বিভাগের দলীয়করণ এবং রাজনৈতিক দমন-নির্যাতনসহ অনেক বিষয়ে উত্তর এড়িয়ে গেলেও তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনার জন্য বিরোধী দলের দাবির জবাবে যথেষ্ট জোর দিয়েই বলেছেন আইনমন্ত্রী। ওদিকে কথায় মন্ত্রীকেও ছাড়িয়ে গেছেন আইন প্রতিমন্ত্রী এডভোকেট কামরুল ইসলাম। সংবাদ সম্মেলনের পরদিনও এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেছেন, বিরোধী দল নাকি তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা নিয়ে দিবাস্বপ্ন দেখছে। এটা আর কখনো সংবিধানের অংশ হবে না। প্রতিমন্ত্রী সেই সাথে নির্বাচন কমিশনকে শক্তিশালী করার মতো বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনার জন্য বিরোধী দলকে পরামর্শ দিয়েছেন। এসব বিষয়ে আর্থিক কেলেংকারীর কারণে অভিযুক্ত দফতরবিহীন মন্ত্রী সুরঞ্জিত সেন গুপ্তসহ অন্য নেতারাও একই সুরে বলে চলেছেন। বোঝাই যাচ্ছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাসহ রাজনৈতিক কোনো একটি প্রধান সমস্যার ব্যাপারেই ক্ষমতাসীনদের মধ্যে কোনো সদিচ্ছা নেই। বলা দরকার, আইনমন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীসহ ক্ষমতাসীন অন্য নেতারা আসলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকেই উৎসাহ পেয়েছেন। গত ১১ জানুয়ারি জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ এ প্রসঙ্গে সর্বশেষ উদাহরণ। ভাষণটিতে তিনি শুধু তত্ত্বাবধায়ক তথা নির্বাচনকালীন সরকারের বিষয়টিকেই পাশ কটিয়ে যাননি, একই সঙ্গে ভয়ও দেখিয়েছেন। তিনি বলেছেন, মাইনাস টু ফর্মুলার প্রবর্তনকারীরা নাকি এখনও সক্রিয় রয়েছে এবং মাঝে-মধ্যেই তারা নাকি মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। কৌতূহলোদ্দীপক বিষয় হলো, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কিন্তু জানাননি, কল্পিত এই মাইনাস টুওয়ালারা ঠিক কোন ধরনের কারণে বা কাদের প্রশ্রয়ে আবারও মাথাচাড়া দিয়ে ওঠার সাহস পাচ্ছে। কথা শুধু এটুকুই নয়। মাইনাস টুওয়ালাদের দিয়ে ভয় দেখালেও জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কিন্তু নির্বাচনকালীন সরকার প্রসঙ্গে কোনো কথাই বলেননি। তিনি বরং বুঝিয়ে দিয়েছেন, তার নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকারের অধীনেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এবং সে সরকারই রাতারাতি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে পরিণত হবে। অন্য একটি কারণেও তাদের উদ্দেশ্য নিয়ে ভীতি ও সংশয় বেড়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির জন্য সরকারের ‘ধারাবাহিকতা' রক্ষা করা দরকার। এর মধ্য দিয়েও প্রধানমন্ত্রী প্রকৃতপক্ষে তাদের ইচ্ছার প্রকাশ ঘটিয়েছেন। পরিষ্কার হয়েছে, তারা এমন নির্বাচনই করতে চাচ্ছেন যা তাকে আবারও ক্ষমতায় নিয়ে আসবে। এই অনুমানের কারণ হলো, ভয় দেখাতে কার্পণ্য না করলেও ভাষণের কোনো অংশেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বিরোধী দলের প্রতি সহযোগিতার আহবান জানাননি। সব মিলিয়ে ভাষণটিতে যে মনোভাবের প্রকাশ ঘটেছে তাকে গণতন্ত্রের জন্য শুভ ইঙ্গিতবাহী বলার উপায় নেই। এদিকে মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীরাও ধমকের একই সুরে কথা বলে চলছেন বলে ধরে নেয়া যায়, তারা আসলেও সমঝোতার পথে পা বাড়াতে রাজি নন। আমরা মনে করি, বিষয়টিকে হাল্কাভাবে নেয়ার পরিণতি গণতন্ত্রের জন্য ধ্বংসাত্মক হয়ে উঠতে পারে। মাইনাস টুওয়ালাদের প্রসঙ্গই ধরা যাক। পর্যালোচনায় দেখা যাবে, তেমন কোনো সম্ভাবনা সত্যি সৃষ্টি হয়ে থাকলে তার পেছনে ক্ষমতাসীনদের নীতি ও কার্যক্রমই প্রধানত দায়ী। রাষ্ট্রীয় কর্মকান্ডের কেন্দ্রবিন্দু বানানোর পরিবর্তে জাতীয় সংসদকে অকার্যকর করা থেকে শুরু করে সংবিধানকে ইচ্ছামতো কাটাছেঁড়া করা এবং বিরোধী দলের ওপর দমন-নির্যাতন চালানো পর্যন্ত সর্বতোভাবে ফ্যাসিস্ট কর্মকান্ডের মাধ্যমে ক্ষমতাসীনরাই সংকট ও সংঘাতকে অনিবার্য করে তুলেছেন। বিরোধী দলকে যদি সংসদের বাইরে তথা রাজপথে ঠেলে দেয়া না হতো এবং বিরোধী দলের দাবি অনুযায়ী সংবিধানে যদি নির্দলীয় সরকারের ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনা হতো তাহলে সংসদীয় গণতন্ত্র যেমন বাধাগ্রস্ত হতো না তেমনি সুযোগ সৃষ্টি হতো না কল্পিত মাইনাস টুওয়ালাদের জন্যও। এটাই যুক্তির কথা। আমরা তো মনে করি, এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়ার এখনই উপযুক্ত সময়। কারণ, বিরোধী দলের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাসহ সংবিধানের প্রশ্নে ব্যাপক ছাড় দিয়েছেন। আলোচনার দরোজা খুলে দেয়ার মাধ্যমেও সরকারের জন্য সুযোগ সৃষ্টি করে দিয়েছেন তিনি। বলেছেন, শুধু নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে সম্মত হলেই সরকারকে শান্তিপূর্ণভাবে মেয়াদ পূর্ণ করার সুযোগ দেবেন তারা। এ জন্যই ধমক দেয়ার কিংবা সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহাল করার আর সুযোগ নেই ধরনের বাগাড়ম্বর করার পরিবর্তে ক্ষমতাসীনদের উচিত বিরোধী দলের সঙ্গে আলোচনায় বসা এবং বিশেষ করে নির্বাচনকালীন সরকারের বিষয়ে সমঝোতায় পৌঁছানো। বলা দরকার, সদিচ্ছা থাকলে সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহাল করা কোনো সমস্যাই হওয়ার কথা নয়। কিভাবে সংবিধান সংশোধন করা যায় সেটা তো মাননীয় আইনমন্ত্রীরই ভালোভাবে জানার কথা। এজন্য দরকার তাদের নীতি ও মনোভাবে পরিবর্তন আনা এবং সমঝোতার পথে পা বাড়ানো। আমরা শুধু এটুকুই বলতে চাই, সময় একেবারে ফুরিয়ে যাওয়ার আগেই সমঝোতার পথে আসতে হবে।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
- ► সেপ্টেম্বর (107)
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
-
▼
জানুয়ারী
(115)
- মুক্তির জন্য প্রয়োজন সম্মিলিত প্রয়াস
- পথের শেষ কোথায়?
- স্বপ্নের কুসুম দিয়ে মহাকাশে সেতু তৈরি করবেন প্রধা...
- পিপার স্প্রে কি অমানবিক নয়?
- সুশাসন এখন স্বপ্নের বিষয়
- বিপজ্জনক একটি খেলা
- আরেকটি গণতন্ত্র বধ কাব্য
- আইনের দুর্গতি গৃহসঙ্ঘাতকে চরমে নেবে
- বিবেক বিতাড়িত
- চার বছরের গ্লানি
- দেখামাত্র গুলির নির্দেশ
- চরম ভোগান্তি সাধারণ মানুষের
- রাষ্ট্রপতির মর্যাদাকে খাটো করেছে
- রাষ্ট্রীয় পুরস্কার নির্যাতন ও আইন-শৃক্মখলা বাহিনী...
- ভূ-রাজনৈতিক বলয়ে ঢাকা-মস্কো অস্ত্রচুক্তির শিহরণ
- গণ-আন্দোলনের বিকল্প নেই
- কবে ঘটবে সরকারের বোধোদয়?
- ধর্মীয় রাজনীতি ও নূরে আলম সিদ্দিকী মূসার বিরুদ্ধে...
- ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন
- কাণ্ডারি হুঁশিয়ার
- জনগণকে প্রকৃত তথ্য জানানো প্রয়োজন
- আতংকিত জনপদে দানব রুপে ছাত্রলীগ !
- নবী দিবস হোক নবীজীবনের আদর্শে গড়ে ওঠার সংকল্পের দিন
- রাজনৈতিক নিপীড়নের মাত্রা ও তার পরিণতি
- নিষ্ক্রিয় বিএনপি : রাজনৈতিক বিতর্কে সেনাবাহিনী
- বাতাসে লাশের গন্ধ
- এই আওয়ামী নির্মমতার অবসান হবে কবে?
- গণতন্ত্রে ছুরিকাঘাতের পুনরাবৃত্তি!
- প্রেসিডেন্ট পুলিশ পদকের অবমাননা
- পুলিশের দায়িত্ব-কর্তব্য
- বাংলাদেশকে এ কোন বিপদে ফেলছেন শেখ হাসিনা
- শিষ্টের দমন আর দুষ্টের লালন
- বাংলাদেশের জন্য বিপর্যয় আনবে
- খালেদা জিয়া কি ‘মাইনাস ওয়ান’ হতে চলেছেন?
- পারমাণবিক কেন্দ্র ও সমরাস্ত্র ঋণ চুক্তি স্বাক্ষর :...
- ছাত্রলীগের অভিভাবকরা কি ভাবেন?
- শেষ আশ্রয় সমুন্নত রাখতেই হবে
- সাধারণ মানুষের জীবন এখন দুর্বিষহ
- জিয়াকে নিয়ে আলোচনা সহজ, সমালোচনা কঠিন(পর্ব- ২)
- গুম-খুন আতঙ্ক দূর করতে হবে
- প্রধানমন্ত্রীর মস্কো সফর
- বাকৃবিতে ছাত্রলীগের তাণ্ডব রুখতে গণপ্রতিরোধ : লক্ষ...
- জিয়াকে নিয়ে আলোচনা সহজ, সমালোচনা কঠিন
- আট হাজার কোটি টাকার রাশিয়ান অস্ত্র
- মির্জা আলমগীরের মুক্তি ও মাহমুদুর রহমানের মামলা প্...
- ব্যাংক ও ব্যবসা-বাণিজ্যের সর্বত্র লুটপাট
- আর কত দূর গেলে এরা অপরাধী হবে
- স্বনির্ভর বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা জিয়া
- দেশজুড়ে ভূমিদস্যুরা বেপরোয়া
- প্রধানমন্ত্রীর অসংখ্যবার বিদেশসফর
- শিক বনাম ছাত্রলীগ
- ক্ষোভ দমনে ঘাতক অস্ত্র প্রয়োগ বন্ধ করুন
- জিয়ার দল বিএনপি এখন কঠিন সময়ে : পাখির চোখে দেখা
- এক-এগারোর বার্ষিকীতে দোষারোপের রাজনীতি
- সরকারের সফলতা ও বিফলতা একটি পর্যালোচনা
- রাশিয়া থেকে কী কারণে আট হাজার কোটি টাকার অস্ত্র ক...
- এ কেমন সরকার?
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহাল করা যাবে না...
- এক-এগারোর ভীতি
- এক ভয়ঙ্কর দানব ছাত্রলীগ
- অস্ত্রচুক্তি অপ্র্রয়োজনীয় দায় সৃষ্টি করবে
- কত আর সত্য বিকৃত করবেন, প্রধানমন্ত্রী?
- নিন্দার বিষয়টি সরকারকে স্পর্শ করবে কী
- প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ও ক্ষমতায় টিকে থাকার মহাপরিকল...
- মানবাধিকারের রাজনীতি
- উদ্বেগজনক পরিস্থিতির অবসান জরুরি
- দেশ এখন ফরমালিনের কারাগারে বন্দী
- প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ নিয়ে কিছু প্রশ্ন
- আর কত দূর বাড়বে ছাত্রলীগ
- আওয়ামী লীগের কুআদর্শের প্রভাবে
- দেশের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী বেগম জিয়া : লন্ডন ইকো...
- দুর্নীতি আর গুম-খুন, সরকারের দুই গুণ
- মুজিবের লাল বাহিনী ভাসানীকে হত্যা করতে চেয়েছিল: হ...
- বাকশাল প্রণেতা কম্যুনিস্টরা আবার আ'লীগের ঘাড়ে সওয়ার
- ওয়ান-ইলেভেনে কী ঘটেছিল
- রাজনীতির অশুভ ছায়া মুক্ত হওয়া জরুরি
- এবার হামলায় এসিড ও মরিচের গুঁড়া : নিষ্ঠুরতা ও অস...
- রাজনৈতিক-সাংস্কৃতিক আগ্রাসন
- গত ৪ বছরের অর্থনীতির খতিয়ান
- ভাবতেও গা শিউরে ওঠে
- রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিল ও নিপীড়ন নিন্দনীয়
- বিত্তবৈভব অর্জনের এ কেমন গণতন্ত্র!
- ছাত্রলীগ ২০১২
- জোয়ার শেষ এবার ভাটার টান
- বিমানবন্দরে নৈরাজ্য : রোগ চিনে দাওয়াই দিন
- ভয়াবহ এক মরণ খেলায় সরকার
- গুম-খুন এবং পদদলিত মানবাধিকার
- সোনার বাংলা শ্মশান হবে না
- গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে এটা অকল্পনীয়
- প্রধানমন্ত্রীর কাব্যচর্চা এবং বিরূপ বাস্তবতা
- যে বার্তা রেখে গেছে ফেলানী
- লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড জরুরি
- সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকা...
- কানাডায় ইসলামের ব্যাপারে উপলব্ধি বাড়ছে
- দায় নিতে হবে সরকারকেই
- গুম গুপ্তহত্যা থামছে না : সরকারবিরোধীরাই টার্গেট
- চ্যালেঞ্জের বিষয়গুলো সরকার উপলব্ধি করলেই মঙ্গল
- সাফল্যের বিপরীতে পর্বতসম ব্যর্থতা
- মাহমুদুর রহমান সময়ের সাহসী সন্তান
- দলীয় বিবেচনায় নিরীহ নারী কর্মচারীর কর্মচ্যুতি
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন