রাজনৈতিক নিপীড়নে সরকারি ভূমিকা পাশবিকতার চূড়ান্ত মাত্রাকেও যেন স্পর্শ করেছে। ময়লার গাড়ি পোড়ানোর মামলায় বৃহত্তম বিরোধী রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে আসামী করতেও তাদের বিবেকে বাধেনি। বাংলাদেশের তৃতীয় বৃহত্তম দল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর প্রতি সাধারণ মানবিকতাও দেখাতে তারা প্রস্তুত নয়। দলীয় কার্যালয়তো দূরের কথা- নিরিবিলি নির্জনে দলীয় কার্যক্রম বা সাংগঠনিক কর্মকান্ডও পুলিশী বাধায় কিম্বা গ্রেফতারের জন্য তারা সম্পন্ন করতে পারছে না। কেন্দ্রীয় নেতা থেকে শুরু করে সাধারণ কর্মীদেরও গ্রেফতার করা হচ্ছে রাষ্ট্রীয় ষড়যন্ত্র কিংবা জঙ্গিপনার দোহাই তুলে। কিছুদিন পূর্বে ইসলামী ছাত্রী সংস্থার বেশ কয়েকজন পর্দানশীন ছাত্রীকে ঘর থেকে তুলে নিয়ে গ্রেফতার করা হয়েছে ধ্বংসাত্মক ও ক্ষতিকর কর্মকান্ডের পরিকল্পনার অজুহাতে। কুরআন-হাদিস ও ইসলামী সাহিত্যকে দেখানো হয়েছে জঙ্গি পুস্তক হিসেবে। গ্রেফতারকৃত মহিলাদের মধ্যে একজন গর্ভবতী মহিলাও ছিলেন। দুর্ভাগ্যের ব্যাপার হল, সরকারি রোষানলে পড়ে গর্ভবতী মহিলা বাদে সকলকেই রিমান্ড নামক চরম নিবর্তনমূলক নির্যাতনের শিকার হতে হয়েছে আদালতের আদেশে। এখনও পর্যন্ত সবার জামিন হয়নি। শিবির-জামায়াতের নেতা-কর্মীরা সরকারি রোষানলে পড়ে তাদের পারিবারিক জীবনযাপন করতে পারছে না। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী যুবলীগ-ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের জামায়াত-শিবিরের কাউকে দেখলেই পুলিশে ধরিয়ে দিতে বলেছে। সভ্য দেশের কোন সভ্য সরকার এরকম ঘোষণা দিতে পারে, তা কেউ কল্পনাও করতে পারে না। জামায়াতকে ধ্বংস করতে শীর্ষস্থানীয় নেতাদের গ্রেফতার করে মানবতাবিরোধী অপরাধে বিভিন্নভাবে মামলায় ফাঁসানো হচ্ছে, অথচ এর প্রতিবাদে ন্যূনতম প্রতিবাদও করা যাবে না। প্রতিবাদ মিছিল নামানো হলে মুহূর্তেই হামলে পড়ছে সরকারের পুলিশ ও র্যাব বাহিনীর চৌকস সদস্যবৃন্দ। সবচেয়ে মর্মান্তিক হচ্ছে: পুলিশ গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের ন্যূনতম সহনশীলতা দেখাচ্ছে না। মিছিল দেখলেই টিয়ারশেল ও গুলীবর্ষণ এখন নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়াচ্ছে। গত ২ জানুয়ারিতে মালিবাগ রেল ক্রসিংয়ে এমনই এক শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ মিছিলে পুলিশ গ্রেনেড, গুলী, রাবার বুলেট ও টিয়ারগ্যাস মেরে জামায়াতের এক প্রতিবাদ মিছিল বানচাল করে দিয়েছে। গুলীতে জামায়াতের মহানগর সেক্রেটারি নুরুল ইসলাম বুলবুলসহ ৫০ জন গুরুতর আহত হয়েছে। পুলিশ প্রাক্তন এমপি ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ তাহেরসহ ২০ জনকে আটক করেছে। মতপ্রকাশের স্বাধীনতা এভাবে ক্ষমতাসীনদের অসুরিক জুলুমে বাধাগ্রস্ত হলে সামনে ভয়ংকর দিনসমূহের আলামত আশঙ্কা করছেন চিন্তাশীলমহল। সরকার মানবাধিকার সংস্থা ও বিদেশী সরকারসমূহের কোন উদ্বেগই আমলে নেবে না বলে ইদানীং পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. দীপু মণি ঘোষণা দিয়েছেন। তাদের পরিভাষায় ‘যুদ্ধাপরাধী বিচার বানচাল'-এর এই ষড়যন্ত্রে সরকার পা দেবে না। জনগণের যে কোন দাবি দাওয়া, তেল-গ্যাস-বিদ্যুৎ-এর দাম কমানো, আইন-শৃক্মখলা পরিস্থিতির উন্নয়ন, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, বাকস্বাধীনতা রক্ষাসহ যে কোন দাবি দাওয়াকেই তারা ‘যুদ্ধাপরাধী বিচার বানচাল'-এর ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখছে। মিডিয়ার এক টকশোতে এক বুদ্ধিজীবী সেদিন বলেছেন, দেশে ভূকম্পন মাত্রা বেশি পরিলক্ষিত হওয়াটাকেও সরকার যুদ্ধাপরাধী বিচার বানচালের ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখছেন কি না কে জানে? অর্থাৎ দেশ পরিচালনার ব্যর্থতাকে এখন উদোরপিন্ডি বুধোর ঘাড়ে চাপানো হচ্ছে। সরকারি উক্তি আচরণে মনে হচ্ছে : পুরো জাতি তাদের ওপর আপতিত দুঃশাসনের পাহাড়সম সমস্যাগুলো এক পাশে সরিয়ে রেখে, তাদের প্রাত্যহিক কাজকর্ম ভুলে গিয়ে যেন ইসলামী আন্দোলনের বৃহত্তম দল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীকে সরকারি নির্মূল প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে তথাকথিত মানবতাবিরোধী ট্রাইব্যুনাল-এর দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে। তাই সরকারি দুঃশাসনের বিরুদ্ধে যে কোন দাবি দাওয়াভিত্তিক আন্দোলন পরিচালনা করলেই তারা যুদ্ধাপরাধ বানচালের দুঃস্বপ্ন দেখে তারস্বরে চিৎকার করতে শুরু করে। এটা হচ্ছে সরকারি নীতি নির্ধারকদের জনদাবি নির্মম দলনের একটি গৃহীত কৌশল মাত্র। সরকারি নিপীড়নের বিরুদ্ধে অতি প্রগতিবাদী সুশীল সমাজ এখন চোখ বুজে আছেন। মনে হয় শাহরিয়ার কবির- খুশি কবির- নির্মলেন্দু গুন' বাবুরা এখন মহাআনন্দে বেঘোরে ঘুমুচ্ছেন। দেশে বহমান টেন্ডারবাজি, ফ্রাঙ্কেইন স্টাইলে অর্থনৈতিক লুণ্ঠন, শেয়ারবাজার লুটপাট, সীমান্তে বাংলাদেশীদের বিএসএফ কর্তৃক নির্বিচারে হত্যা, রাহাজানি ধর্ষণসহ রাজনৈতিক নিপীড়ন, ষড়যন্ত্রের নামে ২০ জন নারী তন্মধ্যে একজন গর্ভবতী মহিলার গ্রেফতার-রিমান্ডসহ নির্মম কারাবাস-ইত্যাকার কোন কিছুই তাদের পাষাণ হৃদয়কে শোকাহত করছে না। বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন এখন কুম্ভকর্ণের ঘুমে বিভোর। কমিশন প্রধান ড. মিজানুর রহমানকে লজ্জাজনকভাবে বাংলাদেশের এক পেশে ও একপক্ষীয় রাজনৈতিক দলসমূহের সভা-সেমিনারে উপস্থিত থেকে তাদের শোভা বর্ধনকারীর ভূমিকায় দেখা যায়। তিনি ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি কিংবা সেক্টর কমান্ডার্স ফোরামের সভায় প্রায়ই উপস্থিত থাকেন। যুদ্ধাপরাধীদের দ্রুত বিচার তিনি দাবি করেন। অথচ তার দাবি থাকা উচিত ছিল যেন বিচার ন্যায়সঙ্গত ও আন্তর্জাতিকমানের হয়। আসামীপক্ষের মানবাধিকার যেন কোনভাবেই ক্ষুণ্ণ না হয়- সে ব্যাপারে তার কোন উৎকণ্ঠাই পরিলক্ষিত হয়নি। মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর সাক্ষী সুখরঞ্জন বালীকে ট্রাইব্যুনালের গেট থেকে স্পষ্ট দিবালোকে সরকারি পুলিশ তুলে নিয়ে গুম করে ফেললো, এ ব্যাপারে মানবাধিকার কমিশন অবগত হওয়া সত্ত্বেও মুখে ঠুলি মেরে চুপ হয়ে আছে। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ জন ছাত্রকে গুম করা হলে কমিশন দফতরে শোকাকুল পিতা-মাতারা কমিশন প্রধান ড. মিজানুর রহমানের সাক্ষাৎ করতে চাইলে তিনি সাক্ষাৎকার না দিয়ে ন্যক্কারজনক অধ্যায় রচনা করলেন। দুঃশাসনের কড়াল গ্রাসে মানবতা, মানবাধিকার, বাকস্বাধীনতা যেন নির্বাসনে যাচ্ছে। সরকারি নিপীড়ন এখন যুদ্ধংদেহী মাত্রা পাচ্ছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নির্দেশে পুলিশী নির্যাতন মানবাধিকারের ন্যূনতম মাত্রাকেও স্পর্শ করছে না। জামায়াতে ইসলামী কিংবা ইসলামী ছাত্রশিবিরের কোন প্রতিবাদ সভা কিংবা মিছিল দেখা মাত্রই তারা মারণাস্ত্র নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ছে। গত ৩ জানুয়ারি সংগঠনটি রাজনৈতিক দাবি দাওয়া নিয়ে শান্তিপূর্ণ মিছিল করলে নির্মম পুলিশী নির্যাতনের শিকার হয় সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা। দৈনিক আমার দেশ গত ৪ জানুয়ারি ‘জামায়াত শিবির দমনে পুলিশের গ্রেনেড ব্যবহার' এবং ‘ঢাকা ও রাজশাহীতে শিবিরের মিছিলে পুলিশের টিয়ারশেল ও গ্রেনেড' শীর্ষক দুটি প্রতিবেদন ছাপা হয়েছে। স্বাধীনতা পরবর্তী এদেশে রাজনৈতিক আন্দোলন দমনে পুলিশের গ্রেনেড হামলা এই প্রথম। সর্বশেষ সংবাদ হচ্ছে র্যাব পরিচয়ে ঢাকার ৫৬নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোঃ রফিকুল ইসলামকে বাসা থেকে কিছু দিন পূর্বে গ্রেফতার করে নিয়ে যাওয়ার পর কোথাও তার হদিস পাওয়া যাচ্ছিল না। র্যাব কর্তৃপক্ষ যথারীতি তাদের কোন টিম গ্রেফতার করেনি বলে বক্তব্য দিয়েছে। অথচ গত ৬ জানুয়ারি প্রতিটি চ্যানেলের ব্রেকিং নিউজ এবং সংবাদে উক্ত রফিকুল ইসলামের হাতে হ্যান্ডকাফ পরিহিত অবস্থায় গুলীবিদ্ধ লাশ কুষ্টিয়ার কুমারখালী থেকে উদ্ধার অবস্থায় দেখানো হয়েছে। জননিরাপত্তা এখন কোন পর্যায়ে পৌঁছেছে ক্ষমতায় যারা অধিষ্ঠিত আছেন, তারা মেহেরবানী করে বলবেন কি? দেশ এভাবে চলতে থাকলে দেশের ভবিষ্যৎ কোথায় গিয়ে ঠেকবে তা একমাত্র মহান আল্লাহপাকই জানেন।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
- ► সেপ্টেম্বর (107)
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
-
▼
জানুয়ারী
(115)
- মুক্তির জন্য প্রয়োজন সম্মিলিত প্রয়াস
- পথের শেষ কোথায়?
- স্বপ্নের কুসুম দিয়ে মহাকাশে সেতু তৈরি করবেন প্রধা...
- পিপার স্প্রে কি অমানবিক নয়?
- সুশাসন এখন স্বপ্নের বিষয়
- বিপজ্জনক একটি খেলা
- আরেকটি গণতন্ত্র বধ কাব্য
- আইনের দুর্গতি গৃহসঙ্ঘাতকে চরমে নেবে
- বিবেক বিতাড়িত
- চার বছরের গ্লানি
- দেখামাত্র গুলির নির্দেশ
- চরম ভোগান্তি সাধারণ মানুষের
- রাষ্ট্রপতির মর্যাদাকে খাটো করেছে
- রাষ্ট্রীয় পুরস্কার নির্যাতন ও আইন-শৃক্মখলা বাহিনী...
- ভূ-রাজনৈতিক বলয়ে ঢাকা-মস্কো অস্ত্রচুক্তির শিহরণ
- গণ-আন্দোলনের বিকল্প নেই
- কবে ঘটবে সরকারের বোধোদয়?
- ধর্মীয় রাজনীতি ও নূরে আলম সিদ্দিকী মূসার বিরুদ্ধে...
- ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন
- কাণ্ডারি হুঁশিয়ার
- জনগণকে প্রকৃত তথ্য জানানো প্রয়োজন
- আতংকিত জনপদে দানব রুপে ছাত্রলীগ !
- নবী দিবস হোক নবীজীবনের আদর্শে গড়ে ওঠার সংকল্পের দিন
- রাজনৈতিক নিপীড়নের মাত্রা ও তার পরিণতি
- নিষ্ক্রিয় বিএনপি : রাজনৈতিক বিতর্কে সেনাবাহিনী
- বাতাসে লাশের গন্ধ
- এই আওয়ামী নির্মমতার অবসান হবে কবে?
- গণতন্ত্রে ছুরিকাঘাতের পুনরাবৃত্তি!
- প্রেসিডেন্ট পুলিশ পদকের অবমাননা
- পুলিশের দায়িত্ব-কর্তব্য
- বাংলাদেশকে এ কোন বিপদে ফেলছেন শেখ হাসিনা
- শিষ্টের দমন আর দুষ্টের লালন
- বাংলাদেশের জন্য বিপর্যয় আনবে
- খালেদা জিয়া কি ‘মাইনাস ওয়ান’ হতে চলেছেন?
- পারমাণবিক কেন্দ্র ও সমরাস্ত্র ঋণ চুক্তি স্বাক্ষর :...
- ছাত্রলীগের অভিভাবকরা কি ভাবেন?
- শেষ আশ্রয় সমুন্নত রাখতেই হবে
- সাধারণ মানুষের জীবন এখন দুর্বিষহ
- জিয়াকে নিয়ে আলোচনা সহজ, সমালোচনা কঠিন(পর্ব- ২)
- গুম-খুন আতঙ্ক দূর করতে হবে
- প্রধানমন্ত্রীর মস্কো সফর
- বাকৃবিতে ছাত্রলীগের তাণ্ডব রুখতে গণপ্রতিরোধ : লক্ষ...
- জিয়াকে নিয়ে আলোচনা সহজ, সমালোচনা কঠিন
- আট হাজার কোটি টাকার রাশিয়ান অস্ত্র
- মির্জা আলমগীরের মুক্তি ও মাহমুদুর রহমানের মামলা প্...
- ব্যাংক ও ব্যবসা-বাণিজ্যের সর্বত্র লুটপাট
- আর কত দূর গেলে এরা অপরাধী হবে
- স্বনির্ভর বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা জিয়া
- দেশজুড়ে ভূমিদস্যুরা বেপরোয়া
- প্রধানমন্ত্রীর অসংখ্যবার বিদেশসফর
- শিক বনাম ছাত্রলীগ
- ক্ষোভ দমনে ঘাতক অস্ত্র প্রয়োগ বন্ধ করুন
- জিয়ার দল বিএনপি এখন কঠিন সময়ে : পাখির চোখে দেখা
- এক-এগারোর বার্ষিকীতে দোষারোপের রাজনীতি
- সরকারের সফলতা ও বিফলতা একটি পর্যালোচনা
- রাশিয়া থেকে কী কারণে আট হাজার কোটি টাকার অস্ত্র ক...
- এ কেমন সরকার?
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহাল করা যাবে না...
- এক-এগারোর ভীতি
- এক ভয়ঙ্কর দানব ছাত্রলীগ
- অস্ত্রচুক্তি অপ্র্রয়োজনীয় দায় সৃষ্টি করবে
- কত আর সত্য বিকৃত করবেন, প্রধানমন্ত্রী?
- নিন্দার বিষয়টি সরকারকে স্পর্শ করবে কী
- প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ও ক্ষমতায় টিকে থাকার মহাপরিকল...
- মানবাধিকারের রাজনীতি
- উদ্বেগজনক পরিস্থিতির অবসান জরুরি
- দেশ এখন ফরমালিনের কারাগারে বন্দী
- প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ নিয়ে কিছু প্রশ্ন
- আর কত দূর বাড়বে ছাত্রলীগ
- আওয়ামী লীগের কুআদর্শের প্রভাবে
- দেশের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী বেগম জিয়া : লন্ডন ইকো...
- দুর্নীতি আর গুম-খুন, সরকারের দুই গুণ
- মুজিবের লাল বাহিনী ভাসানীকে হত্যা করতে চেয়েছিল: হ...
- বাকশাল প্রণেতা কম্যুনিস্টরা আবার আ'লীগের ঘাড়ে সওয়ার
- ওয়ান-ইলেভেনে কী ঘটেছিল
- রাজনীতির অশুভ ছায়া মুক্ত হওয়া জরুরি
- এবার হামলায় এসিড ও মরিচের গুঁড়া : নিষ্ঠুরতা ও অস...
- রাজনৈতিক-সাংস্কৃতিক আগ্রাসন
- গত ৪ বছরের অর্থনীতির খতিয়ান
- ভাবতেও গা শিউরে ওঠে
- রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিল ও নিপীড়ন নিন্দনীয়
- বিত্তবৈভব অর্জনের এ কেমন গণতন্ত্র!
- ছাত্রলীগ ২০১২
- জোয়ার শেষ এবার ভাটার টান
- বিমানবন্দরে নৈরাজ্য : রোগ চিনে দাওয়াই দিন
- ভয়াবহ এক মরণ খেলায় সরকার
- গুম-খুন এবং পদদলিত মানবাধিকার
- সোনার বাংলা শ্মশান হবে না
- গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে এটা অকল্পনীয়
- প্রধানমন্ত্রীর কাব্যচর্চা এবং বিরূপ বাস্তবতা
- যে বার্তা রেখে গেছে ফেলানী
- লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড জরুরি
- সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকা...
- কানাডায় ইসলামের ব্যাপারে উপলব্ধি বাড়ছে
- দায় নিতে হবে সরকারকেই
- গুম গুপ্তহত্যা থামছে না : সরকারবিরোধীরাই টার্গেট
- চ্যালেঞ্জের বিষয়গুলো সরকার উপলব্ধি করলেই মঙ্গল
- সাফল্যের বিপরীতে পর্বতসম ব্যর্থতা
- মাহমুদুর রহমান সময়ের সাহসী সন্তান
- দলীয় বিবেচনায় নিরীহ নারী কর্মচারীর কর্মচ্যুতি
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন