বছর পরিক্রমায় আবার বিশ্বমানবতার মুক্তিদিশারী নবী মোস্তফা (সা.)-এর জন্ম ও মৃত্যু দিবস আমাদের সামনে হাজির। বিশ্বময় শেষ নবী আগমনের এ দিবসটিতে মুসলমানরা তার জীবনের শিক্ষা-আদর্শ অনুযায়ী নিজেদের গড়ে তোলার নতুন প্রেরণা লাভ করে। বিশেষ করে মহানবীর আবির্ভাবের প্রাক্কালীন মুহূর্তের অন্ধকার যুগ, যে সময় মানব সমাজ চরম এক নিষ্ঠুর পাশবিক অবস্থার যাঁতাকলে নিষিত হচ্ছিল। নবীজীর আদর্শের অনুসরণে তখনকার মানুষ কিভাবে মুক্তি পেয়েছিলেন, এদিনে গোটা মুসলিম উম্মাহ সেই অবস্থার কথা স্মরণ করে এবং চলমান অবস্থায়ও ঐ সকল অশান্তির কার্যকারণ থেকে নিজ দেশ ও সমাজকে রক্ষায় দৃঢ় সংকল্প গ্রহণ করে। নিজেদের ব্যক্তিজীবন, পারিবারিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক জীবনের সকল অশান্তি এর কার্যকারণসমূহ দূর করে মহানবী (সা.) ও ইসলামের জন্য তার নিবেদিত প্রাণ সাহাবীদের জীবনের শিক্ষা-আদর্শের অনুসরণের জন্য নতুন করে শপথ গ্রহণ করে। বলাবাহুল্য, গত দেড় হাজার বছর ধরে মুসলিম উম্মাহ শত প্রতিকূলতার মাঝেও এভাবেই মুসলিম উম্মাহ ইসলামকে ও জাতীয় পর্যায়ে নিজেদের ইসলামী পরিচিতিকে ধরে রেখেছে। রাষ্ট্রীয় নেতৃবৃন্দও এ উপলক্ষে মিডিয়াতে বিভিন্ন বাণী দিয়ে দিনটির গুরুত্ব উপলব্ধি এবং মহানবী (সা.)-এর জীবনের শিক্ষা আদর্শ অনুসরণে নিজেদেরকে সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার উদাত্ত আহবান জানিয়ে থাকেন। তবে শুধু কোনো বিশেষ ইসলামী দিবসই নয়, ইসলামের যে কোনো কাজে তার বাস্তব অনুশীলন ব্যতিরেকে নিছক আনুষ্ঠানিকতার কোনো মূল্য নেই। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক জীবনের বর্তমান যেই প্রেক্ষাপটে এবার মহান ও পবিত্র নবী দিবসের আগমন ঘটেছে, এই প্রেক্ষাপটের অসংখ্য ঘটনা এটারই প্রমাণ দিচ্ছে যে, জড়বাদী জীবনবোধ কেন্দ্রিক কোনো জীবন ব্যবস্থা ও কোনো সভ্যতা-সংস্কৃতিই মানবতার কল্যাণ আনয়নে সক্ষম নয়। তাতে বাহ্যিক চাকচিক্য থাকলেও তা নি্রাণ। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যে সমস্ত ঘটনাবলীর খবরাদি নিয়ে প্রতিদিনের পত্র-পত্রিকা প্রকাশিত হয়, অতীতের কথা যাই হোক, বর্তমানে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সকল স্তরের শান্তিকামী মানুষ এ অবস্থা দেখে অত্যন্ত হতাশ ও উদ্বিগ্ন যে কোন্ পথে শান্তি আসবে? কারণ যেই মুসলিম উম্মাহকে খোদায়ী বিধানগ্রন্থ আল-কুরআন দিয়ে মহাস্রষ্টা শেষ নবী মুহাম্মদ (সা.)কে পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন, মুসলিম উম্মাহর যেসব নেতা নিজ দেশকে তার আনীত সেই বিধান ও আইন-কানুন দ্বারা কল্যাণ রাষ্ট্র মদীনার অনুকরণে প্রতিষ্ঠা করে জগতবাসীকে সেদিকে আহবান করবেন। তাদেরও অনেকে এ ব্যাপারে অজ্ঞতা, হীনমন্যতাবশত এ থেকে বিমুখ। ফলে আজ সর্বত্র মানবতা হাহাকার উচ্চারিত। এই পরিস্থিতিরই দাবি হলো, পবিত্র নবী দিবসে গতানুগতিক কোনো দিবস পালন নয় এবং নয় কোনো নিছক আনুষ্ঠানিকতার বাণী প্রেরণ বরং সমাজ ও রাষ্ট্রের জন্যে ক্ষতিকর বিষয় ও এর যেসব কার্যকারণ মহানবী (সা.) যেই পদ্ধতিতে দূর করেছেন, সেই নীতিরই অনুসরণ করা। তা না করে- ‘চট্টগ্রামে যাবার কথা বলে উত্তর বঙ্গগামী ট্রেনে বসার' মতো অনুসৃত নীতি অবলম্বন দ্বারা যেমন কিছুতেই মহানবীর আদর্শের অনুসরণ হবে না, তেমনি অপরাধপ্রবণ, শোষণ ও দুর্নীতিমুক্ত শান্তিপূর্ণ সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনও সম্ভব নয়। শেষ নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর আনীত ‘দীন ইসলাম' তথাকথিত কোনো ধর্ম নয়, এটি মহান আল্লাহর ভাষায় ‘দীন' -জীবনব্যবস্থা, যা তিনি সর্বকালের সর্বযুগের উপযোগী করে মানবজাতির জন্য প্রেরণ করেছেন। আবার সাথে সাথে তিনি পবিত্র কুরআনে রাগতস্বরে এই মানসিকতার এক শ্রেণীর মুসলমানকে লক্ষ্য করে বলেছেন যে, আফাতুমিনূনা বি-বা'দিল কিতাবে ওয়া তাক ফুরুনা বিবাদ?- ‘তোমরা কি আমার আইন ও বিধান গ্রন্থের কিছু অংশ বিশ্বাস আর কিছু অংশ অবিশ্বাস করো? (তা কখনও গ্রাহ্য হবে না)। -উদ্খুলূ ফিস্সিলমি কাফ্ফাহ - ‘ইসলামে পরিপূর্ণরূপে দাখিল হয়ে যাও।' তিনি নিখুঁতভাবে তার বিধান প্রতিষ্ঠায় মানুষের ব্যষ্টি ও সমষ্টি জীবনের সকল দিক ও বিভাগের জন্যে শেষ নবীকে ‘সুন্দরতম আদর্শ' উস্ওয়া-এ-হাসানা রূপে ঘোষণা করেছেন। আল্লাহর রাসূলও হাদীস শরীফে বলে গেছেন,- ‘আমার উম্মতে বনি ইসরাইলের মতো এক সময় বহু দল উপ-দলের সৃষ্টি হবে। তবে একমাত্র পবিত্র কুরআন ও আমার সুন্নাতের পরিপূর্ণ ও নিষ্ঠাবান অনুসারী ছাড়া সকলেই জাহান্নামী হবে।' মহানবী (স.) এ জন্যে আরও সাবধানবাণী উচ্চারণ করেছেন যে, ‘তোমরা যতক্ষণ কুরআন সুন্নাহর পূর্ণ অনুসারী থাকবে, কখনও বিপথগামী হবে না।' বলাবাহুল্য, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে মুসলিম-। অমুসলিম সকল সমাজেই বিশেষ করে মুসলিমপ্রধান সমাজে আজ যেসব সমস্যা ও অশান্তি বিদ্যমান তার একমাত্র কারণ হচ্ছে ইসলামের ওপর মুসলমানদের খন্ডিত আমল। এ কারণেই জাতীয় পর্যায়ে নীতি নির্ধারক বহু গুরুত্বপূর্ণ পদে সমাসীন থেকেও ইসলাম সম্পর্কে এই ভ্রান্ত ধারণার ফলে নিজেকে মুসলিম ও পাক্কা মুমিন বলে দাবি করলেও বহু মুসলিম নেতৃত্ব জ্ঞাত-অজ্ঞাতসারে ইসলামের ক্ষতি করে যাচ্ছেন আর তাদের নেতৃত্বাধীন শোষণমুক্ত, অপরাধমুক্ত কোনো ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্রও প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে না। আর এই অবস্থার সঙ্গে পাশ্চাত্যের বস্তুবাদী জীবনবোধকেন্দ্রিক ধর্মনিরপেক্ষ শাসন, শিক্ষা, সংস্কৃতি, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক ব্যবস্থার প্রভাবতো আছেই। ফলে আমাদের অনেকেই ইসলামের ওপর খন্ডিতভাবে আমলের দ্বারাই ইসলাম ও নবী জীবনের আদর্শের ওপর পূর্ণ আমল হয়ে যায় ধরে নিয়ে বসে আছেন। এ দ্বারাই জান্নাত লাভের দৃঢ় আশা করছেন। বর্তমান জাতীয় ও বিশ্ব পরিস্থিতিতে বস্তুবাদী জীবনব্যবস্থা এবং এই দৃষ্টিভঙ্গির অবশ্যম্ভাবী অমানুষিক পরিণতি ও ব্যর্থতা লক্ষ্য করেই আজ সকল শ্রেণীর মুসলমানের কর্তব্য হচ্ছে আত্মজিজ্ঞাসায় লিপ্ত হওয়া এবং নিজেদেরকে খন্ডিত ইসলাম ও খন্ডিত নবী অনুসরণে মুক্তির ধারণা থেকে পরিপূর্ণ ইসলাম ও নবীজীবনের পরিপূর্ণ অনুসরণের দিকে নিয়ে আসা। নবী দিবসের এই মোবারক দিনে সকল মুসলমানের কর্তব্য হলো নবীজীবনের উল্লেখিত পূর্ণ আদর্শের অনুসরণের বজ্র কঠোর শপথ গ্রহণ করা।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
- ► সেপ্টেম্বর (107)
- ► ফেব্রুয়ারী (95)
-
▼
জানুয়ারী
(115)
- মুক্তির জন্য প্রয়োজন সম্মিলিত প্রয়াস
- পথের শেষ কোথায়?
- স্বপ্নের কুসুম দিয়ে মহাকাশে সেতু তৈরি করবেন প্রধা...
- পিপার স্প্রে কি অমানবিক নয়?
- সুশাসন এখন স্বপ্নের বিষয়
- বিপজ্জনক একটি খেলা
- আরেকটি গণতন্ত্র বধ কাব্য
- আইনের দুর্গতি গৃহসঙ্ঘাতকে চরমে নেবে
- বিবেক বিতাড়িত
- চার বছরের গ্লানি
- দেখামাত্র গুলির নির্দেশ
- চরম ভোগান্তি সাধারণ মানুষের
- রাষ্ট্রপতির মর্যাদাকে খাটো করেছে
- রাষ্ট্রীয় পুরস্কার নির্যাতন ও আইন-শৃক্মখলা বাহিনী...
- ভূ-রাজনৈতিক বলয়ে ঢাকা-মস্কো অস্ত্রচুক্তির শিহরণ
- গণ-আন্দোলনের বিকল্প নেই
- কবে ঘটবে সরকারের বোধোদয়?
- ধর্মীয় রাজনীতি ও নূরে আলম সিদ্দিকী মূসার বিরুদ্ধে...
- ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন
- কাণ্ডারি হুঁশিয়ার
- জনগণকে প্রকৃত তথ্য জানানো প্রয়োজন
- আতংকিত জনপদে দানব রুপে ছাত্রলীগ !
- নবী দিবস হোক নবীজীবনের আদর্শে গড়ে ওঠার সংকল্পের দিন
- রাজনৈতিক নিপীড়নের মাত্রা ও তার পরিণতি
- নিষ্ক্রিয় বিএনপি : রাজনৈতিক বিতর্কে সেনাবাহিনী
- বাতাসে লাশের গন্ধ
- এই আওয়ামী নির্মমতার অবসান হবে কবে?
- গণতন্ত্রে ছুরিকাঘাতের পুনরাবৃত্তি!
- প্রেসিডেন্ট পুলিশ পদকের অবমাননা
- পুলিশের দায়িত্ব-কর্তব্য
- বাংলাদেশকে এ কোন বিপদে ফেলছেন শেখ হাসিনা
- শিষ্টের দমন আর দুষ্টের লালন
- বাংলাদেশের জন্য বিপর্যয় আনবে
- খালেদা জিয়া কি ‘মাইনাস ওয়ান’ হতে চলেছেন?
- পারমাণবিক কেন্দ্র ও সমরাস্ত্র ঋণ চুক্তি স্বাক্ষর :...
- ছাত্রলীগের অভিভাবকরা কি ভাবেন?
- শেষ আশ্রয় সমুন্নত রাখতেই হবে
- সাধারণ মানুষের জীবন এখন দুর্বিষহ
- জিয়াকে নিয়ে আলোচনা সহজ, সমালোচনা কঠিন(পর্ব- ২)
- গুম-খুন আতঙ্ক দূর করতে হবে
- প্রধানমন্ত্রীর মস্কো সফর
- বাকৃবিতে ছাত্রলীগের তাণ্ডব রুখতে গণপ্রতিরোধ : লক্ষ...
- জিয়াকে নিয়ে আলোচনা সহজ, সমালোচনা কঠিন
- আট হাজার কোটি টাকার রাশিয়ান অস্ত্র
- মির্জা আলমগীরের মুক্তি ও মাহমুদুর রহমানের মামলা প্...
- ব্যাংক ও ব্যবসা-বাণিজ্যের সর্বত্র লুটপাট
- আর কত দূর গেলে এরা অপরাধী হবে
- স্বনির্ভর বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা জিয়া
- দেশজুড়ে ভূমিদস্যুরা বেপরোয়া
- প্রধানমন্ত্রীর অসংখ্যবার বিদেশসফর
- শিক বনাম ছাত্রলীগ
- ক্ষোভ দমনে ঘাতক অস্ত্র প্রয়োগ বন্ধ করুন
- জিয়ার দল বিএনপি এখন কঠিন সময়ে : পাখির চোখে দেখা
- এক-এগারোর বার্ষিকীতে দোষারোপের রাজনীতি
- সরকারের সফলতা ও বিফলতা একটি পর্যালোচনা
- রাশিয়া থেকে কী কারণে আট হাজার কোটি টাকার অস্ত্র ক...
- এ কেমন সরকার?
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহাল করা যাবে না...
- এক-এগারোর ভীতি
- এক ভয়ঙ্কর দানব ছাত্রলীগ
- অস্ত্রচুক্তি অপ্র্রয়োজনীয় দায় সৃষ্টি করবে
- কত আর সত্য বিকৃত করবেন, প্রধানমন্ত্রী?
- নিন্দার বিষয়টি সরকারকে স্পর্শ করবে কী
- প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ও ক্ষমতায় টিকে থাকার মহাপরিকল...
- মানবাধিকারের রাজনীতি
- উদ্বেগজনক পরিস্থিতির অবসান জরুরি
- দেশ এখন ফরমালিনের কারাগারে বন্দী
- প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ নিয়ে কিছু প্রশ্ন
- আর কত দূর বাড়বে ছাত্রলীগ
- আওয়ামী লীগের কুআদর্শের প্রভাবে
- দেশের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী বেগম জিয়া : লন্ডন ইকো...
- দুর্নীতি আর গুম-খুন, সরকারের দুই গুণ
- মুজিবের লাল বাহিনী ভাসানীকে হত্যা করতে চেয়েছিল: হ...
- বাকশাল প্রণেতা কম্যুনিস্টরা আবার আ'লীগের ঘাড়ে সওয়ার
- ওয়ান-ইলেভেনে কী ঘটেছিল
- রাজনীতির অশুভ ছায়া মুক্ত হওয়া জরুরি
- এবার হামলায় এসিড ও মরিচের গুঁড়া : নিষ্ঠুরতা ও অস...
- রাজনৈতিক-সাংস্কৃতিক আগ্রাসন
- গত ৪ বছরের অর্থনীতির খতিয়ান
- ভাবতেও গা শিউরে ওঠে
- রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিল ও নিপীড়ন নিন্দনীয়
- বিত্তবৈভব অর্জনের এ কেমন গণতন্ত্র!
- ছাত্রলীগ ২০১২
- জোয়ার শেষ এবার ভাটার টান
- বিমানবন্দরে নৈরাজ্য : রোগ চিনে দাওয়াই দিন
- ভয়াবহ এক মরণ খেলায় সরকার
- গুম-খুন এবং পদদলিত মানবাধিকার
- সোনার বাংলা শ্মশান হবে না
- গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে এটা অকল্পনীয়
- প্রধানমন্ত্রীর কাব্যচর্চা এবং বিরূপ বাস্তবতা
- যে বার্তা রেখে গেছে ফেলানী
- লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড জরুরি
- সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকা...
- কানাডায় ইসলামের ব্যাপারে উপলব্ধি বাড়ছে
- দায় নিতে হবে সরকারকেই
- গুম গুপ্তহত্যা থামছে না : সরকারবিরোধীরাই টার্গেট
- চ্যালেঞ্জের বিষয়গুলো সরকার উপলব্ধি করলেই মঙ্গল
- সাফল্যের বিপরীতে পর্বতসম ব্যর্থতা
- মাহমুদুর রহমান সময়ের সাহসী সন্তান
- দলীয় বিবেচনায় নিরীহ নারী কর্মচারীর কর্মচ্যুতি
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন