কোনো একটি ঘটনার কারণে নানামুখী প্রতিক্রিয়া ঘটে থাকে বলে যে কথা প্রচলিত রয়েছে মহাজোট সরকার তার প্রমাণ পেতে শুরু করেছে। সবচেয়ে বড় প্রমাণ পাওয়া গেছে গত ৩ ফেব্রুয়ারি। সেদিন ৪৩টি দাতা সংস্থার সঙ্গে বৈঠকের আয়োজন করেছিল অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি)। কিন্তু বিশ্বব্যাংক ও এডিবির মতো বড় বড় সংস্থাগুলো তো বটেই, এমনকি ছোট কিছু সংস্থাও তাদের প্রতিনিধিদের পাঠায়নি। সে কারণে বৈঠকের প্রধান উদ্দেশ্যই ব্যর্থ হয়ে গেছে। প্রকাশিত খবরে জানা গেছে, যে কয়েকটি মাত্র সংস্থার প্রতিনিধিরা যোগ দিয়েছিলেন তারাও শুধু বাংলাদেশের বক্তব্য শুনেছেন। কোনো প্রসঙ্গেই সহায়তার কোনো আশ্বাস দেননি। অর্থাৎ ইআরডির ঐ বৈঠক থেকে বাংলাদেশ কিছুই অর্জন করতে পারেনি। সরকারের কর্তা ব্যক্তিরাও সম্ভবত আগেই এ ব্যাপারে অনুমান করতে পেরেছিলেন। এজন্যই বিশেষ করে পদ্মা সেতু এবং বিশ্বব্যাংককে না করে দেয়ার অত্যন্ত স্পর্শকাতর বিষয়টির উল্লেখ করেননি তারা। সহায়তার আবেদন জানিয়েছেন দায়সারাভাবে। বৈঠক শেষে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনেও দাতা সংস্থার কোনো প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন না। অথচ প্রচলিত নিয়ম হলো, বৈঠক শেষে সাধারণত যৌথ ব্রিফিং হয়ে থাকে এবং এতে দাতাদের পক্ষে একজন অংশ নেন। অন্য একটি তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় হলো, সংবাদ সম্মেলনে পদ্মা সেতুর প্রসঙ্গ পাশ কাটিয়ে গেছেন ইআরডি সচিব। তিনি শুধু এ বিষয়ে নিশ্চিত করেছেন যে, বিশ্বব্যাংক না থাকায় এডিবি ও জাইকার পর ইসলামিক উন্নয়ন সংস্থা (আইডিবি)-ও চুক্তি থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছে। এর অর্থ, পদ্মা সেতু নির্মাণের কাজে এই মুহূর্তে বাংলাদেশের পাশে আন্তর্জাতিক কোনো সংস্থাই আর নেই। নেই কোনো দেশও। ক্ষমতাসীনদের বাগাড়ম্বর তাই বলে থেমে নেই। তারা বরং নতুন পর্যায়ে আবারও নিজেদের অর্থে পদ্মা সেতু নির্মাণের ঘোষণা শোনাতে শুরু করেছেন। মাত্র সেদিনের খবর হলেও স্মরণ করা দরকার, পদ্মা সেতু নিয়ে বহুদিন ধরে শোরগোল করার পর ৩১ জানুয়ারি হঠাৎ করেই বিশ্বব্যাংককে ‘না' করে দিয়েছে সরকার। বলেছে, পদ্মা সেতু নির্মাণের জন্য বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে যে ঋণচুক্তি হয়েছিল সে ঋণের আর দরকার নেই। এমন সিদ্ধান্ত তাই বলে প্রশংসিত হয়নি বরং জনগণকে বিস্মিত করেছে। কারণ, সেদিনই জাতীয় সংসদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে অমীমাংসিত বিষয় নিরসনের চেষ্টা চলছে। মীমাংসা হলেই সেতুর নির্মাণ কাজ শুরু হবে। অর্থমন্ত্রীও বলেছিলেন, বিশ্বব্যাংক টাকা না দিলে বর্তমান সরকারের আমলে পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজ শুরু করা সম্ভব নাও হতে পারে। অর্থাৎ সরকার শেষ পর্যন্ত বিশ্বব্যাংকের কাছ থেকে টাকা পাওয়ার জন্য অপেক্ষায় ছিল। অর্থমন্ত্রী তো ওয়াশিংটন যাওয়ারও প্রস্তুতি নিয়েছিলেন। প্রশ্নও উঠেছে এসব কারণেই মাঝখানে এমন কি ঘটে গেছে যার জন্য বিশ্বব্যাংককে সোজা না করে দেয়া হলো? এই না করার পেছনের প্রকৃত কারণ বেরিয়ে আসতেও অবশ্য দেরি হয়নি। আসল কারণ হলো, প্রধানমন্ত্রী যেদিন ঢাকায় বক্তব্য রাখছিলেন সেদিনই ওয়াশিংটনে বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ঘোষণা করেছিলেন, সরকার সংস্থার ‘শর্ত' পূরণ না করলে পদ্মা সেতুর জন্য ঋণ দেয়া হবে না। পদ্মা সেতুর দুর্নীতি তদন্তের জন্য গঠিত আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ দলের সঙ্গে ১ ফেব্রুয়ারি বিশ্বব্যাংকের চূড়ান্ত বৈঠক হওয়ার এবং তাদের সুপারিশের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেয়ার কথা ছিল। সে সুপারিশে ‘সর্বোচ্চ পর্যায়ের' দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানানো হতো। সেটাই ছিল বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট বর্ণিত ‘শর্ত'। কিন্তু বিশেষজ্ঞ দলের সঙ্গে বিশ্বব্যাংকের চূড়ান্ত বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার আগেই বিশ্বব্যাংককে সরকার ‘না' করে দিয়েছে। কথাটা জানা মাত্র পিছিয়ে গেছে এডিবি। পদ্মা সেতু প্রকল্পে দ্বিতীয় প্রধান অংশীদার সংস্থাটি বলেছে, চুক্তি অনুযায়ী বিশ্বব্যাংক না থাকায় এডিবির পক্ষেও জড়িত থাকা সম্ভব হবে না। উল্লেখ্য, ২৯০ কোটি মার্কিন ডলারের পদ্মা সেতু প্রকল্পের জন্য বিশ্বব্যাংকের ১২০ কোটি এবং এডিবির ৬১ কোটি ডলার ঋণ দেয়ার কথা ছিল। এডিবির পরপর জাইকা ও আইডিবিও পিছুটানই দিয়েছে। সমগ্র এই প্রেক্ষাপটে কথা উঠেছে আসলে ক্ষমতাসীনদের বাগাড়ম্বরের কারণে। ক্ষমতাসীনরা বলে চলেছেন, নিজেদের অর্থেই পদ্মা সেতু নির্মাণ করবেন তারা। এটা করার সামর্থ্যও নাকি সরকারের রয়েছে। এ ব্যাপারে খুবই কৌতূহলোদ্দীপক একটি কথা শুনিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। নিজেদের ‘সামর্থ্যের' ব্যাপারে জানান দিতে গিয়ে জনাব আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন, বর্তমান সরকারের অধীন বাংলাদেশের সঙ্গে ২০০৬-০৭ সালের বাংলাদেশের নাকি ‘আকাশ-পাতাল' ব্যবধান! তারা চাইলে নিজেরাই পদ্মা সেতু নির্মাণ করতে পারেন। এমন ঘোষণা শুনে জনগণের মধ্যে আনন্দের বন্যা বয়ে যাওয়ার কথা। অন্যদিকে জনমনে কিন্তু উল্টো প্রবল সংশয়েরই সৃষ্টি হয়েছে। কারণ, নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতুর মতো বিপুল ব্যয়ের কোনো প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে হলে শুধু টাকা থাকলে চলে না, প্রযুক্তি, উপকরণ ও প্রকৌশলগত দক্ষতাসহ আরো অনেক বিষয়েরই প্রয়োজন রয়েছে- যেসব বিষয়ে বাংলাদেশ অনেক পেছনে পড়ে রয়েছে। তাছাড়া দেশী-বিদেশী বিশেষজ্ঞরা অনেক আগেই হিসাব কষে দেখিয়ে দিয়েছেন, নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণ করতে গেলে লাভের চাইতে ক্ষতি হবে হাজার গুণ বেশি। কথা আরো আছে। মালয়েশিয়া, চীন বা ভারতের মতো কোনো দেশ বা অন্য কোনো আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ঋণ নেয়া হলে সুদই গুণতে হবে পাঁচ শতাংশ বা তারও বেশি। অথচ বিশ্বব্যাংকের সুদের হার ছিল শূন্য দশমিক পাঁচ শতাংশ। তাছাড়া প্রথম ১৫ বা ২০ বছর সুদের রেয়াতও পাওয়া যেতো। অন্যদিকে সম্ভাব্য দেশগুলো কিন্তু তেমন কোনো সুবিধা দেবে না। ফলে চাপ পড়বে অভ্যন্তরীণ অর্থনীতির ওপর। সরকারকে উন্নয়নমূলক বিভিন্ন খাত থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ কাটছাঁট করতে হবে। ফলে উন্নয়ন স্তিমিত হয়ে পড়বে। পাশাপাশি জনগণের ওপর বাড়বে ট্যাক্সের পরিমাণ। সব মিলিয়েই ক্ষতিগ্রস্ত হবে জাতীয় অর্থনীতি। আমরা তাই নিজেদের অর্থে পদ্মা সেতু নির্মাণের বাগাড়ম্বর থামানোর আহবান জানাই এবং মনে করি, বিশ্বব্যংকের দাবি অনুযায়ী চিহ্নিত বিশেষজনদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়াটাই সরকারের উচিত ছিল। তাহলে অবশ্য থলের অনেক বেড়ালই বেরিয়ে পড়তো। মানুষ জেনে ফেলতো, একজন মাত্র আবুল হোসেনের জন্যই এত বড় একটি সুযোগ হাতছাড়া করেনি সরকার। ‘সন্দেহভাজন দুর্নীতিবাজ' আরো অনেকেই ছিলেন, আবুল হোসেন যাদের পক্ষে ভূমিকা পালন করতে গিয়ে ‘বলির পাঁঠা' হয়েছেন। মূলত সে কারণেই বিশ্বব্যাংককে ‘না' করে দিয়েছে সরকার। তা সত্বেও আমরা মনে করি, সময় ও সুযোগ একেবারে হাতছাড়া হয়ে যাওয়ার আগেই ক্ষমতাসীনদের উচিত, পদ্মা সেতু নিয়ে বাগাড়ম্বর থামিয়ে বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ নেয়া। অন্তত নোংরা রাজনীতি বন্ধ করা।
'আমার মনে হয় আবার ক্ষমতায় গেলে তিনি নতুন ভবন খুলে মানুষ হত্যা করবেন, মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে দেশকে নতুনভাবে ধ্বংস করবেন' বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনার এই উক্তি কি আপনি শালীন মনে করেন ?
FIND US on FB
জনপ্রিয় লেখাসমুহ
-
আবার সেই লগি-বইঠার হুংকার !!! দেশবাসী সাবধান !!! জালিমরা আবার রক্ত পিয়াসের মরন নেশায় নেমেছ । বাচতে হলে হয় প্রতিরোধ করুন জীবনের তরে না...
-
দেশজুড়ে শিক্ষাঙ্গনে অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাস কায়েম করেছে ছাত্রলীগ। নিয়োগবাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারীর শ্লীলতাহানিসহ পাবলিক ...
-
* যৌথ বিনিয়োগের বিষয়টি আমি জানি না-নৌ-পরিবহন মন্ত্রী * এ ধরনের বিনিয়োগ সম্পর্কে বোর্ড কিছু জানে না -বিনিয়োগ বোর্ড নির্বাহী * এই ঘটনা স...
-
ধূমকেতু : ’৯১-এ ক্ষমতায় আসার পর মেয়াদ শেষে ’৯৬ সালে বিএনপি তার সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চাইলে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগসহ অন্য...
-
বেগম খালেদা জিয়ার প্রকৃত নাম খালেদা খানম, ডাক নাম পুতুল। আগস্ট ১৫, ১৯৪৫ সালে জলপাইগুড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিন বোন এবং দুই...
-
দু’টি চাঞ্চল্যকর খবর ক্ষণিকের জন্য গণমাধ্যম তোলপাড় করে দেশ ও জাতির স্মৃতি থেকে দ্রুত মুছে যাচ্ছে বলে মনে হয়। খবর দু’টি হচ্ছে বাংলাদেশ থ...
-
বগুড়া শহরের প্রসিদ্ধ হোটেলের একটি আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল। ব্যবসার পাশাপাশি হোটেল কর্তৃপ ১০০ বছর ধরে রাতে ফ্রি খাবার দিয়ে মুসাফ...
-
আজ ১ সেপ্টেম্বর , ১৯৭৮ সালের এই দিনে জাতির মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা যুদ্ধের সুমহান ঘোষক , বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা , সংবাদপত্রের স্...
-
“...আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যে বিজ্ঞানী - তা তো জানা ছিলো না!” [এবার থাকছে শেখ হাসিনার পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় কে নিয়ে ধারাবাহ...
-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম জাতিসঙ্ঘের ৬৮তম সাধারণ অধিবেশনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা জাতিসঙ্ঘে ট...
Ad
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
প্রজন্মের ভবিষ্যত
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
আমার অনুপ্রেরনা
জাতীয়তাবাদী শক্তির কান্ডারী
আমার সম্পর্কে
পুরানো যত লেখা
-
►
2016
(170)
- ► সেপ্টেম্বর (8)
- ► ফেব্রুয়ারী (12)
-
►
2015
(299)
- ► সেপ্টেম্বর (21)
- ► ফেব্রুয়ারী (27)
-
►
2014
(654)
- ► সেপ্টেম্বর (37)
- ► ফেব্রুয়ারী (82)
-
▼
2013
(1305)
- ► সেপ্টেম্বর (107)
-
▼
ফেব্রুয়ারী
(95)
- শাহবাগের নর্তন-কুর্দনের অন্তরালে
- ফ্যাসিবাদের অশুভ পদচারণ শুরু হয়েছে বাংলাদেশে
- শাহবাগ-মঞ্চের বিপক্ষে গেল জনমত জরিপ
- কোন পথে হাঁটছে আওয়ামী লীগ
- বিভেদের রাজনীতি ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ
- পুরস্কার এখন অপরাধীদের
- বাংলাদেশে বিপন্ন গণতন্ত্র ও মানবতা
- শহীদের রক্তে ভাসছে জমিন
- তরুণ প্রজন্মকে অসৎ উদ্দেশ্যে ব্যবহার
- ধর্মহীনতা ও বাংলাদেশ
- শাহবাগ আন্দোলন : টার্গেট যখন গণমাধ্যম
- জনগণ আর কত প্রতারিত হবে
- আলেমদের ইস্যুটা রাজনৈতিক নয়
- শাহবাগ আন্দোলন এবং সামগ্রিকতা : আমাদের ভাবনা
- উদ্বেগ উৎকণ্ঠার শাহবাগ রাজনীতি
- শাহবাগমঞ্চের নায়কদের বিরুদ্ধে আওয়ামী ওলামা লীগের...
- পিলখানা ট্রাজেডি বাংলাদেশকে অকার্যকর করার ষড়যন্ত্র
- একাত্তরের হাতিয়ার
- দায়হীনতার রাজনীতি আর কত কাল?
- শাহবাগ নাটকে যবনিকা
- আজন্ম রক্তাক্ত জেরুসালেম নয়
- গুলি ও নির্যাতন করে ধর্মীয় আনুভুতি দমন করা যায় না
- শাহবাগে তোমরা যারা
- শাহবাগী নাস্তিক ব্লগারদের মুখোশ উন্মোচন
- উস্কানি শাহবাগ নাটকের পরও
- শক্তির প্রদর্শনই যেন সরকারের মুখ্য বিষয় হয়ে দাঁড...
- অনেক প্রশ্নের জবাব মেলেনি
- শাহবাগের সরকার ও আওয়ামী রাজনীতি
- ক্রমেই খোলাসা হচ্ছে শাহবাগ স্বরূপ
- আওয়ামী লীগের ক্ষমতাচর্চা একটি পর্যালোচনা
- সরকার কি ইসলামকেও তালাবদ্ধ করে দিতে চায়?
- প্রশ্নবিদ্ধ শাহবাগ মঞ্চের আন্দোলন
- তাহরিরের কত দূরে শাহবাগ
- কী হতে যাচ্ছে
- একশ্রেণীর ব্লগারের ইসলামবিদ্বেষী কুৎসিত আচরণ
- এ কেমন আত্মঘাতী অরাজকতা
- বাতির নিচে অন্ধকার
- নিরাপত্তার বেহাল দশা
- শাহবাগ চত্বরে অবরোধ, ফাঁসির দাবি ও আইন সংশোধন
- বিচার আরেক দফা প্রশ্নবিদ্ধ হবে
- ইসলামবিদ্বেষী আরেক ব্লগার আসিফ মহিউদ্দীন
- শাহবাগ মঞ্চ কি আইনের ঊর্ধ্বে
- শাহবাগের রাজনীতি ও তরুণসমাজ
- শাহবাগে ফ্যাসীবাদের পদধ্বনি, গোয়েবলস এর প্রেতাত্ম...
- কাদের মোল্লা ছাত্র ইউনিযন ও মুক্তিযুদ্ধের ট্রেনিং ...
- আওয়ামী-বামরা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নয় ফাঁসি চায়!!
- ‘নতুন প্রজন্মের' আড়ালে বাম ও আওয়ামী শক্তির কৌশলী...
- গলাবাজির রাজনীতি আর নয়া বাকশালী খেল
- জনগণের নিরাপত্তা সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার পাক
- সংবাদপত্রে আগুন!
- গণতন্ত্র ও সহনশীল সহাবস্থান
- অসাধু সরকারের ওপর বিশ্বাস রাখা অসম্ভব
- মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করুন
- ভয় দেখিয়ে কণ্ঠ রোধ করা যায় না
- খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নিতে হবে
- বামদের কর্তৃত্বের ছড়ি ঘোরানোর স্বপ্ন
- শাহবাগ মঞ্চের স্লোগানে আগুন জ্বললো নয়া দিগন্তে
- জাতিদ্রোহী ‘সুশীল সমাজ’ বাংলাদেশের গ্লানি
- অবরুদ্ধ দিনলিপি
- ফ্যাসিবাদের ভয়ঙ্কর রূপ
- শাহবাগ চত্বর কিন্তু পুরো বাংলাদেশ নয়
- ফালানী কে, জানেন না ভারতের পররাষ্ট্রসচিব !!!!
- মিথ্যা পরিহার করলে রাজনীতি সুস্থ হয়ে যাবে
- ফ্যাসিবাদে আক্রান্ত মিডিয়া
- ৪২ বছরের গোলকধাঁধা
- জাগৃতির আবরণে ফ্যাসিবাদের পদধ্বনি
- ব্লগার্সের মুখোশে শাহবাগ মঞ্চে ছাত্রলীগ যুবলীগ ও ব...
- গুজবের ধূম্রজালে রাজনীতি
- আইনের শাসন যখন শক্তির শাসন
- আইনের শাসন যেনো বিঘ্নিত না হয়
- আইনের ঊর্ধ্বে আবেগ নয়
- কৃষ্ণ করলে লীলাখেলা আর আমরা করলে দোষ
- দেশের সম্পদ, জনগণের বন্ধু পুলিশ তাদের শত্রু বানাচ...
- পরিস্থিতি প্রধানমন্ত্রীর নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যে...
- ৬২ হাজার খাম্বা কিনছে সরকার
- সাংস্কৃতিক অঙ্গনে অশনি সংকেত
- প্রধানমন্ত্রীর উচিত আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে কথা বলা
- পুলিশের কলঙ্ক হিসেবে গণ্য হবে
- ‘আমাদের চেয়ারে এসে বসুন, আমরা চলে যাই'
- আওয়ামী লীগ-সুশীলসমাজ যৌথ প্রকল্প
- লাঠি চুমু খাওয়ার জন্য নয়- প্রসঙ্গ জয়নুল
- পদ্মা সেতুর ঘটনায় পিছিয়ে যাচ্ছে দাতাগোষ্ঠী
- রাষ্ট্র ও সেকুলারিজম
- টেন্ডারবাজি দলবাজি চাঁদাবাজি
- সরকার চলছে ‘গণ্ডগোলে হরিবোল’-এর মতো
- ভুলে যাওয়া জহির রায়হান
- দুর্নীতির বিষবৃক্ষ উৎপাটিত হোক
- পুলিশ কেন প্রতিহিংসার শিকার?
- ব্যক্তি ও গোষ্ঠী স্বার্থে পদ্মা সেতুর বিসর্জন
- এ কেমন রাষ্ট্রে আছি
- ফিরে এলো ৭২-৭৫ : দেখা মাত্র গুলি, শেখ মুজিব থেকে ব...
- বর্তমান বাংলাদেশ : বিবিধ প্রসঙ্গ
- ঝুলে গেলো পদ্মা সেতু
- ‘অপরিহার্যতা’ সিনড্রোম ও সঙ্কটের সরলীকরণ
- ৯ কোটি ৬০ লাখ উন্মাদ!
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন