ঢাকা, ৩১ মার্চ: শুধু বেডরুম নয়, সরকারকে বাথরুমও পাহারা দিতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী। তিনি প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে করে এ কথা বলেন।
শেখ হাসিনার সঙ্গে নিজামীর রাজনৈতিক সম্পর্কের বিষয়ে বিএনপির সমালোচনা করে তিনি বলেন, “শেখ হাসিনা নিজামীকে মেনে নিয়েই তার পাশে বসেছিলেন। সুতরাং এটা এখন বলা দোষের কিছু নয়। অন্যদিকে গোলাম আযম পিতার বয়সী লোক। সুতরাং তার পা ধরে সালাম করলে তাও দোষের কিছু নয়।”
শনিবার বিকেলে ঢাকা রিপোটার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) ‘স্বাধীনতার ৪০বছর: সংকটে বাংলাদেশ’ শীর্ষক উন্মুক্ত আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। সেভ দ্য নেশন নামের একটি সংগঠন এ আলোচনা সভার আয়োজন করে।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, “বর্তমান সরকার কেয়ারটেকারকে জন্ম দিয়েছিল এরাই আবার তা হত্যা করলো। রাজনৈতিক দলের অধীনে নির্বাচনকে কেউই বিশ্বাস করবে না। বিএনপি একতরফা ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচন করে রক্ষা পায়নি। কয়েকদিনের মাথায় তারা বঙ্গভবনে গিয়ে পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছিল। আওয়ামী লীগও যদি এ কাজ করে তবে বঙ্গভবন নয়, তাদের রাস্তাতেই পদত্যাগ করতে হবে।”
এ সময় তিনি সামরিক স্বৈরাচারের চেয়ে গণতান্ত্রিক স্বৈরাচার বেশি কঠিন বলেও মন্তব্য করেন।
স্বাধীনতার ৪০ বছরে বিদেশি বন্ধুদের সম্মাননা জানানো প্রসঙ্গে বলেন, “সম্মাননাকে ডালে-চালে খিচুরি বানিয়ে ফেলা হয়েছে। যাকে সম্মান দেয়ার কথা তাকে জানানো হয়নি। আবার যে সম্মান পাবার যোগ্য নয় এমন অনেককেই সম্মাননা জানানো হয়েছে।”
এতে অন্যান্যের মধ্যে বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল অব. সৈয়দ মোহাম্মদ ইবরাহিম বীরপ্রতীক, সংগঠনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট নজির আহমদ হুসাইন, প্রধান নির্বাহী আমিরুল মোমেনীন মানিক বক্তব্য দেন।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, “বর্তমান সরকার কেয়ারটেকারকে জন্ম দিয়েছিল এরাই আবার তা হত্যা করলো। রাজনৈতিক দলের অধীনে নির্বাচনকে কেউই বিশ্বাস করবে না। বিএনপি একতরফা ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচন করে রক্ষা পায়নি। কয়েকদিনের মাথায় তারা বঙ্গভবনে গিয়ে পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছিল। আওয়ামী লীগও যদি এ কাজ করে তবে বঙ্গভবন নয়, তাদের রাস্তাতেই পদত্যাগ করতে হবে।”
এ সময় তিনি সামরিক স্বৈরাচারের চেয়ে গণতান্ত্রিক স্বৈরাচার বেশি কঠিন বলেও মন্তব্য করেন।
স্বাধীনতার ৪০ বছরে বিদেশি বন্ধুদের সম্মাননা জানানো প্রসঙ্গে বলেন, “সম্মাননাকে ডালে-চালে খিচুরি বানিয়ে ফেলা হয়েছে। যাকে সম্মান দেয়ার কথা তাকে জানানো হয়নি। আবার যে সম্মান পাবার যোগ্য নয় এমন অনেককেই সম্মাননা জানানো হয়েছে।”
এতে অন্যান্যের মধ্যে বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল অব. সৈয়দ মোহাম্মদ ইবরাহিম বীরপ্রতীক, সংগঠনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট নজির আহমদ হুসাইন, প্রধান নির্বাহী আমিরুল মোমেনীন মানিক বক্তব্য দেন।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন