বাদী নিজেই কাঠগড়ায় হাজির হয়ে বললেন, ‘আমি মিলনের বিরুদ্ধে মামলা করিনি। এ মামলা সম্পর্কে আমি কিছুই জানি না।’ ঘটনার আকস্মিকতায় হতবাক পুরো আদালত, বিচলিত বিচারক ও আইনজীবীরা। বিস্মিত মিলন। আজ চাঁদপুর ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ব্যতিক্রমী এ ঘটনাটি ঘটেছে। সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী আ ন ম এহছানুল হক মিলন একটি ছিনতাই মামলায় আদালতে হাজিরা দিতে গেলে ওই মামলার বাদী মানিক উপস্থিত হয়ে আদালতকে বলেন, ‘মামলা দায়ের সম্পর্কে আমি কিছুই জানি না। আমি তার বিরুদ্ধে কোনো মামলা করিনি।’
প্রসঙ্গত সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মিলন ৩১ মামলা মাথায় নিয়ে গত বছর ৫ জুন কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পান। তিনি অসুস্থ থাকায় চিকিত্সক তাকে কিছুদিন হাসপাতালে রাখার পর সম্পূর্ণ বিশ্রামে থাকতে পরামর্শ দেন। এরই ফাঁকে গত ১৮ নভেম্বর মিলনের নিজ ইউনিয়নের পাশের গ্রামের মানিক নামের এই লোক বাদী হয়ে মিলনের বিরুদ্ধে ছিনতাই, চাঁদাবাজি, চুরির মামলা করেন। মিলন সেই মামলায় হাইকোর্ট থেকে ৪ মাসের জামিন লাভ করেন। হাইকোর্ট তাকে নিম্ন আদালতে হাজির হয়ে স্থায়ী জামিন নেয়ার নির্দেশ দেন। হাইকোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী ২১ মার্চ ছিল শেষ দিন। মিলন তারপরের দিন অর্থাত্ আজ স্বেচ্ছায় চাঁদপুর ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। আদালত তাকে স্থায়ী জামিন মঞ্জুর করে পরবর্তী তারিখ হিসেবে ২৩ এপ্রিল নির্ধারণ করেন। তখন আদালতে বাদীর কাঠগড়ায় দাঁড়ানো মানিক হঠাত্ বলে ওঠেন, ‘আমি উনার বিরুদ্ধে মামলা করিনি।’
তখন বাদী ও বিবাদী উভয়পক্ষের আইনজীবীরা বিচলিত হয়ে পড়েন। পরে বিবাদী মিলনের আইনজীবী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম আদালতকে আশ্বস্ত করেন যে, সাবেক সফল শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী এহছানুল হক মিলন খুবই মহানুভব ব্যক্তিত্বের অধিকারী। তিনি বাদীকে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। বিবাদী এহছানুল হক মিলনের পক্ষে অ্যাডভোকেট মোজাম্মেল হক, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, হারুন অর রশিদ, মঈনুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট সালমা, অ্যাডভোকেট কামালউদ্দিন, চাঁদপুর বারের সেক্রেটারি ইব্রাহিম খলিল ও অ্যাডভোকেট টিটু শুনানিতে অংশ নেন।
প্রসঙ্গত সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মিলন ৩১ মামলা মাথায় নিয়ে গত বছর ৫ জুন কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পান। তিনি অসুস্থ থাকায় চিকিত্সক তাকে কিছুদিন হাসপাতালে রাখার পর সম্পূর্ণ বিশ্রামে থাকতে পরামর্শ দেন। এরই ফাঁকে গত ১৮ নভেম্বর মিলনের নিজ ইউনিয়নের পাশের গ্রামের মানিক নামের এই লোক বাদী হয়ে মিলনের বিরুদ্ধে ছিনতাই, চাঁদাবাজি, চুরির মামলা করেন। মিলন সেই মামলায় হাইকোর্ট থেকে ৪ মাসের জামিন লাভ করেন। হাইকোর্ট তাকে নিম্ন আদালতে হাজির হয়ে স্থায়ী জামিন নেয়ার নির্দেশ দেন। হাইকোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী ২১ মার্চ ছিল শেষ দিন। মিলন তারপরের দিন অর্থাত্ আজ স্বেচ্ছায় চাঁদপুর ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। আদালত তাকে স্থায়ী জামিন মঞ্জুর করে পরবর্তী তারিখ হিসেবে ২৩ এপ্রিল নির্ধারণ করেন। তখন আদালতে বাদীর কাঠগড়ায় দাঁড়ানো মানিক হঠাত্ বলে ওঠেন, ‘আমি উনার বিরুদ্ধে মামলা করিনি।’
তখন বাদী ও বিবাদী উভয়পক্ষের আইনজীবীরা বিচলিত হয়ে পড়েন। পরে বিবাদী মিলনের আইনজীবী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম আদালতকে আশ্বস্ত করেন যে, সাবেক সফল শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী এহছানুল হক মিলন খুবই মহানুভব ব্যক্তিত্বের অধিকারী। তিনি বাদীকে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। বিবাদী এহছানুল হক মিলনের পক্ষে অ্যাডভোকেট মোজাম্মেল হক, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, হারুন অর রশিদ, মঈনুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট সালমা, অ্যাডভোকেট কামালউদ্দিন, চাঁদপুর বারের সেক্রেটারি ইব্রাহিম খলিল ও অ্যাডভোকেট টিটু শুনানিতে অংশ নেন।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন