খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার ধামালিয়া জমিদার বাড়ি মসজিদের নির্মাণাধীন ওজুখানা ও বাথরুমের ট্যাংকি মাটির নিচ থেকে উঠে আসার এক অলৌকিক ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনা দেখতে শত শত দর্শক জমিদার বাড়ি ভীড় জমাচ্ছেন।ইতিহাস পর্যালোচনা ও প্রবীণদের সূত্রে জানা যায়;
খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার ধামালিয়া জমিদার বাড়িসংলগ্নে বিচিত্র আলপনা খোচিত ৩ গম্বুজ বিশিষ্ট দর্শনীয় একটি মসজিদ নির্মাণ করা হয়। জমিদার আমলে নির্মিত মসজিদ ও বাড়িটি ডুমুরিয়ার অতীত স্থাপত্য শিল্পের এক উজ্বল দৃষ্টান্ত। কয়েক’শ বছর পর মসজিদ ও বাড়িটি পুরাতন এবং নড়বড়ে হয়ে গেলে তা সংস্কারের উদ্যোগ নেন। জমিদার বাড়ির উত্তরসূরী বিশিষ্ট বিজ্ঞানী ও আমেরিকা প্রবাসি ড. সামছুল করীম বাকার আগের ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে কয়েক বছর ধরে মসজিদ ও বাড়িটির সংস্কার কাজ শুরু করেন। গত একমাস ধরে ধামালিয়া গ্রামের মিস্ত্রি সিরাজুল ইসলাম জমিদার বাড়ির অভ্যন্তরে মসজিদের উত্তর পার্শ্বে ওজুখানা ও বাথরুমের ট্যাংকি নির্মাণ করছেন। এক সপ্তাহ আগে ১০ ফুট দৈর্ঘ ৮ ফুট প্রস্থ ও ৮ ফুট ৩ ইঞ্চি গভীর ট্যাংকিটির ছাদ ও প্লাষ্টারের কাজ সম্পন্ন করেন।
মিস্ত্রি সিরাজুল ইসলাম বলেন; বৃহস্পতিবার সকালে জমিদার বাড়ির গেটের তালা খুলে দেখি উত্তর পার্শ্বে ৯ ইট ও দক্ষিণ পার্শ্বে ৭ ইট গাথুনিসহ পাইপগুলো ভেঙ্গে পুরো ট্যাংকিটি উপরে উঠে গেছে। পরে এলাকাবাসি এসে এ অলৌকিক দৃশ্যটি দেখেন। তা ছাড়া শুক্রবার বেলা ১১ টার দিকে ভাঙ্গা পাইপ দিয়ে ধোঁয়া বের হয়েছেও বলে তিনি জানান। ঘটনাটি দেখার জন্য বিভিন্নস্থান থেকে শত শত দর্শনার্থী ভীড় জমাচ্ছে। তবে জমিদার বাড়ির কোন সদস্য দেশে না থাকায় বাড়ির গেটে তালা লাগানো রয়েছে। এতে দর্শনার্থীদের সমস্যা হচ্ছে। মসজিদ নির্মাণ শ্রমিকগণ গেটের তালা খুলে এ অলৌকিক ঘটনা দেখাচ্ছেন।
শনিবার জমিদার বাড়ির লিটল ফ্লাওয়ার কিন্ডার গার্টনের শিক্ষিকা শাহিনা খাতুন, মসজিদের শ্রমিক তাওহিদুর রহমান গাজীসহ উপস্থিত দর্শকেরা মন্তব্য করে বলেন; ধামালিয়ার জমিদারগণ এক সময়ে চারো ঘুনিতে টাকা পেতো। তা ছাড়া অনেক অলৌকিক নিদর্শন তাদের রয়েছে। হয়তো ট্যাংকির নিচে মহামণীষীর কবর, টাকা পয়সা বা পবিত্র কোন কিছু থাকতে পারে। এ কারণে বাথরুমের ট্যাংকি নির্মাণে এভাবে নিষেধ আসতে পারে।
জমিদার বাড়ির ঘনিষ্টজনেরা বলেছেন; নির্মাণাধীন ট্যাংকি সংলগ্ন স্থানটি পরীক্ষা করার জন্য বিশেষজ্ঞ আনা হচ্ছে
খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার ধামালিয়া জমিদার বাড়িসংলগ্নে বিচিত্র আলপনা খোচিত ৩ গম্বুজ বিশিষ্ট দর্শনীয় একটি মসজিদ নির্মাণ করা হয়। জমিদার আমলে নির্মিত মসজিদ ও বাড়িটি ডুমুরিয়ার অতীত স্থাপত্য শিল্পের এক উজ্বল দৃষ্টান্ত। কয়েক’শ বছর পর মসজিদ ও বাড়িটি পুরাতন এবং নড়বড়ে হয়ে গেলে তা সংস্কারের উদ্যোগ নেন। জমিদার বাড়ির উত্তরসূরী বিশিষ্ট বিজ্ঞানী ও আমেরিকা প্রবাসি ড. সামছুল করীম বাকার আগের ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে কয়েক বছর ধরে মসজিদ ও বাড়িটির সংস্কার কাজ শুরু করেন। গত একমাস ধরে ধামালিয়া গ্রামের মিস্ত্রি সিরাজুল ইসলাম জমিদার বাড়ির অভ্যন্তরে মসজিদের উত্তর পার্শ্বে ওজুখানা ও বাথরুমের ট্যাংকি নির্মাণ করছেন। এক সপ্তাহ আগে ১০ ফুট দৈর্ঘ ৮ ফুট প্রস্থ ও ৮ ফুট ৩ ইঞ্চি গভীর ট্যাংকিটির ছাদ ও প্লাষ্টারের কাজ সম্পন্ন করেন।
মিস্ত্রি সিরাজুল ইসলাম বলেন; বৃহস্পতিবার সকালে জমিদার বাড়ির গেটের তালা খুলে দেখি উত্তর পার্শ্বে ৯ ইট ও দক্ষিণ পার্শ্বে ৭ ইট গাথুনিসহ পাইপগুলো ভেঙ্গে পুরো ট্যাংকিটি উপরে উঠে গেছে। পরে এলাকাবাসি এসে এ অলৌকিক দৃশ্যটি দেখেন। তা ছাড়া শুক্রবার বেলা ১১ টার দিকে ভাঙ্গা পাইপ দিয়ে ধোঁয়া বের হয়েছেও বলে তিনি জানান। ঘটনাটি দেখার জন্য বিভিন্নস্থান থেকে শত শত দর্শনার্থী ভীড় জমাচ্ছে। তবে জমিদার বাড়ির কোন সদস্য দেশে না থাকায় বাড়ির গেটে তালা লাগানো রয়েছে। এতে দর্শনার্থীদের সমস্যা হচ্ছে। মসজিদ নির্মাণ শ্রমিকগণ গেটের তালা খুলে এ অলৌকিক ঘটনা দেখাচ্ছেন।
শনিবার জমিদার বাড়ির লিটল ফ্লাওয়ার কিন্ডার গার্টনের শিক্ষিকা শাহিনা খাতুন, মসজিদের শ্রমিক তাওহিদুর রহমান গাজীসহ উপস্থিত দর্শকেরা মন্তব্য করে বলেন; ধামালিয়ার জমিদারগণ এক সময়ে চারো ঘুনিতে টাকা পেতো। তা ছাড়া অনেক অলৌকিক নিদর্শন তাদের রয়েছে। হয়তো ট্যাংকির নিচে মহামণীষীর কবর, টাকা পয়সা বা পবিত্র কোন কিছু থাকতে পারে। এ কারণে বাথরুমের ট্যাংকি নির্মাণে এভাবে নিষেধ আসতে পারে।
জমিদার বাড়ির ঘনিষ্টজনেরা বলেছেন; নির্মাণাধীন ট্যাংকি সংলগ্ন স্থানটি পরীক্ষা করার জন্য বিশেষজ্ঞ আনা হচ্ছে
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন