বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চতুর্থ কারামুক্তি দিবস আজ। ২০০৮ সালের ৩ সেপ্টেম্বর তিনি জামিনে মুক্তি পান। স্বাধীনতার মহান ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জ্যেষ্ঠ পুত্র তারেক রহমান মুক্ত হয়ে বর্তমানে ব্রিটেনে উন্নত চিকিত্সা নিচ্ছেন।
এক-এগারোর সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নির্যাতনে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত এই নেতা এখনও সুস্থ হয়ে উঠতে পারেননি। তার সুস্থতা ও দেশে ফিরে এসে বিএনপির রাজনীতিতে হাল ধরার প্রত্যাশায় রয়েছে দলটির সব পর্যায়ের নেতাকর্মী। সম্ভাবনাময় এই জনপ্রিয় নেতার কারামুক্তি দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করে আসছে বিএনপি। এবারও যথাযোগ্য মর্যাদায় এ দিবসটি পালন করবে বিএনপি ও এর অঙ্গদলগুলো। দলের পক্ষ থেকে বিশিষ্টজনের লেখা নিয়ে আজ বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে ক্রোড়পত্র প্রকাশ করা হয়েছে। কারামুক্তি দিবসে সারাদেশে মসজিদে দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে। ছাত্রদলের উদ্যোগে আজ বিকাল ৩টায় নয়া পল্টনের দলীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে শোভাযাত্রা বের করা হবে। এছাড়াও যুবদল দু’দিনের কর্মসূচি নিয়েছে। ৩ সেপ্টেম্বর থানা ও পৌর শাখাগুলোতে এবং পরদিন ৪ সেপ্টেম্বর জেলা ও মহানগর শাখাগুলোতে সমাবেশ হবে। জিসাস জাতীয় প্রেস ক্লাবে বিকাল ৩টায় আলোচনা সভার আয়োজন করেছে। এছাড়াও বিএনপিসহ এর অন্য অঙ্গ সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে পৃথক আলোচনা সভারও আয়োজন করা হয়েছে। গতকাল রাতে গুলশানে তারেক রহমানের ৪র্থ কারামুক্তি দিবস উপলক্ষে ‘জাগো বাংলাদেশ’ নামের একটি অডিও সিডি উদ্বোধন করেন দলের চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া।
প্রসঙ্গত, ২০০৭ সালের ৭ মার্চ তত্কালীন সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার তারেক রহমানকে গ্রেফতার করে। এরপর ১২ দফায় রিমান্ডে নিয়ে নির্যাতন করে তাকে শারীরিকভাবে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত করা হয়। বর্তমানে শেখ হাসিনার সরকারও তারেক রহমানকে আগামী দিনের প্রধান প্রতিপক্ষ ভেবে রাজনীতি থেকে মাইনাস করার গভীর ষড়যন্ত্রে নেমেছে। এরই মধ্যে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করার জন্য তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে এবং চিকিত্সাধীন থাকা অবস্থায় অনুপস্থিতিতে বিচার করে তাকে সাজা দেয়ার অপতত্পরতা চালাচ্ছে।
এক-এগারোর সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নির্যাতনে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত এই নেতা এখনও সুস্থ হয়ে উঠতে পারেননি। তার সুস্থতা ও দেশে ফিরে এসে বিএনপির রাজনীতিতে হাল ধরার প্রত্যাশায় রয়েছে দলটির সব পর্যায়ের নেতাকর্মী। সম্ভাবনাময় এই জনপ্রিয় নেতার কারামুক্তি দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করে আসছে বিএনপি। এবারও যথাযোগ্য মর্যাদায় এ দিবসটি পালন করবে বিএনপি ও এর অঙ্গদলগুলো। দলের পক্ষ থেকে বিশিষ্টজনের লেখা নিয়ে আজ বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে ক্রোড়পত্র প্রকাশ করা হয়েছে। কারামুক্তি দিবসে সারাদেশে মসজিদে দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে। ছাত্রদলের উদ্যোগে আজ বিকাল ৩টায় নয়া পল্টনের দলীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে শোভাযাত্রা বের করা হবে। এছাড়াও যুবদল দু’দিনের কর্মসূচি নিয়েছে। ৩ সেপ্টেম্বর থানা ও পৌর শাখাগুলোতে এবং পরদিন ৪ সেপ্টেম্বর জেলা ও মহানগর শাখাগুলোতে সমাবেশ হবে। জিসাস জাতীয় প্রেস ক্লাবে বিকাল ৩টায় আলোচনা সভার আয়োজন করেছে। এছাড়াও বিএনপিসহ এর অন্য অঙ্গ সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে পৃথক আলোচনা সভারও আয়োজন করা হয়েছে। গতকাল রাতে গুলশানে তারেক রহমানের ৪র্থ কারামুক্তি দিবস উপলক্ষে ‘জাগো বাংলাদেশ’ নামের একটি অডিও সিডি উদ্বোধন করেন দলের চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া।
প্রসঙ্গত, ২০০৭ সালের ৭ মার্চ তত্কালীন সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার তারেক রহমানকে গ্রেফতার করে। এরপর ১২ দফায় রিমান্ডে নিয়ে নির্যাতন করে তাকে শারীরিকভাবে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত করা হয়। বর্তমানে শেখ হাসিনার সরকারও তারেক রহমানকে আগামী দিনের প্রধান প্রতিপক্ষ ভেবে রাজনীতি থেকে মাইনাস করার গভীর ষড়যন্ত্রে নেমেছে। এরই মধ্যে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করার জন্য তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে এবং চিকিত্সাধীন থাকা অবস্থায় অনুপস্থিতিতে বিচার করে তাকে সাজা দেয়ার অপতত্পরতা চালাচ্ছে।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন