ইলিয়াস খান
বহুল প্রত্যাশিত পদ্মা সেতুতে অর্থায়ন বন্ধ করে দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক। প্রধানমন্ত্রীর পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা গওহর রিজভীর ওয়াশিংটনে দৌড়ঝাঁপ কোনো কাজে লাগেনি। জানা গেছে, সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনসহ সংশ্লিষ্টদের দুর্নীতি নিয়ে দাতাদের অভিযোগের ব্যাপারে কোনো ব্যবস্থা না নেয়ায় এ উদ্যোগ। চলতি বছরের জুন মাসের মধ্যেই বিষয়টি সরকারকে আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়ে দেয়া হবে। এ বিষয়ে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক যুগ্ম সচিব বলেন, ‘বিষয়টি আমরাও শুনেছি। চূড়ান্ত কিছু জানি না এখনও।
অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের বিশ্বব্যাংক ডেস্কের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা অতিরিক্ত সচিব আরস্তু খান আমার দেশ-কে বলেন, ‘পদ্মা সেতু প্রকল্পে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়ন নিয়ে সর্বশেষ অবস্থা জানি না। ওয়াশিংটনে বিশ্বব্যাংকের বসন্ত-কালীন বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা বিশ্বব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। তিনিই বিষয়টি দেখভাল করছেন।’ গত ১৬ থেকে ২২ এপ্রিল পর্যন্ত ওয়াশিংটনে আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিল ও বিশ্বব্যাংকের বসন্তকালীন বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এ বৈঠকেই সিদ্ধান্ত হয়েছে বিষয়টি আর দীর্ঘায়িত না করার।
পদ্মা সেতু প্রকল্পের দুর্নীতি নিয়ে বিশ্বব্যাংক এরই মধ্যে সরকারের কাছে দুটি রিপোর্ট দিয়েছে। সর্বশেষ রিপোর্টটি গত মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের কাছে দেয়া হয়। বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর অ্যালেন গোল্ডস্টেইন এই রিপোর্ট হস্তান্তর করেন। রিপোর্টে মূল সেতুর পরামর্শক কানাডিয়ান প্রতিষ্ঠান এসএনসি-লাভালিন দুর্নীতির বিষয়টি উল্লেখ করা হয়। রিপোর্টে বলা হয়, সেতুর মূল অংশের প্রাক-যোগ্যতা চুক্তি প্রক্রিয়ায় দুর্নীতি সংক্রান্ত অসংখ্য অভিযোগ পেয়েছে বিশ্বব্যাংক। অভিযোগগুলো মূলত যোগাযোগমন্ত্রী ও তার মালিকানাধীন কোম্পানি সাকোর শীর্ষপর্যায়ের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে। যোগাযোগমন্ত্রী ও সাকোর কর্মকর্তারা মিলে এমন একটি পরিস্থিতি তৈরি করেন যে, সাকো হলো পদ্মা সেতু নির্মাণের যে কোনো কাজ পাইয়ে দেয়ার ব্যাপারে একধরনের নীরব প্রতিনিধি। কোনো কাজ পেতে হলে বা প্রাক-যোগ্যতায় টিকতে হলে সাকোকে অর্থ দিতে হবে। সাকোর পক্ষ থেকে ঠিকাদারদের ভয়ভীতি দেখানোর কথাও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। রিপোর্টে আরও বলা হয়, বর্তমান সরকার এবং সরকারের বাইরে কয়েক প্রভাবশালী ব্যক্তি এসএনসি-লাভালিনের কাছে কমিশন দাবি করে।
এই রিপোর্টের আগে গত বছর সেপ্টেম্বর মাসে ওয়াশিংটনে বিশ্বব্যাংক-আইএমএফের বার্ষিক সভার সময় অর্থমন্ত্রীর কাছে প্রথম রিপোর্টটি তুলে দেয়।
জানা গেছে, এই রিপোর্টের আলোকে সরকার গৃহীত পদক্ষেপে দাতা সংস্থাগুলো খুশি নয়। বিশ্বব্যাংক যোগাযোগমন্ত্রী আবুল হোসেনকে মন্ত্রিত্ব থেকে বাদ দেয়ার ব্যাপারে মৌখিকভাবে বলে। কিন্তু সরকার এ ব্যাপারে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি, বরং অনেক পরে তাকে ভিন্ন মন্ত্রণালয়ে বদলি করা হয়। অক্টোবর মাসে বিশ্বব্যাংকের ১২০ কোটি ডলার ঋণ স্থগিত ঘোষণা করে।
এ ব্যাপারে গোল্ডস্টেইন জানিয়েছেন, বিশ্বব্যাংক তদন্ত করে দুর্নীতির বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছে। আমরা বাংলাদেশ সরকারকে দুর্নীতির বিষয়টি তদন্ত করার জন্য তাগাদা দিয়েছি। কিন্তু সরকার দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে কার্যত কোনো পদক্ষেপ নেয়নি, বরং মুখ রক্ষার জন্য বিভিন্ন দেশ ও প্রতিষ্ঠানের কাছে অর্থ সহায়তার জন্য ধরনা দেয়। কিন্তু আশাব্যাঞ্জক কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি।
শেষ পর্যন্ত গত মাসে ওয়াশিংটনে অনুষ্ঠিত আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের বৈঠকে পাঠানো হয় প্রধানমন্ত্রীর বিতর্কিত উপদেষ্টা গওহর রিজভীকে। সঙ্গে ছিলেন ইআরডি’র অতিরিক্ত সচিব আরস্তু খান।
গওহর রিজভী সেখানে বিশ্বব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুলইয়ানি ইন্দ্রবতী এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট ইসাবেল এম গৌরেরোর সঙ্গে পদ্মা সেতুতে অর্থায়ন নিয়ে আলোচনা করেন। বিশ্বব্যাংক কর্মকর্তারা এ সময় তাদের দৃষ্টিভঙ্গি ব্যাখ্যা করেন।
বাংলাদেশ সাধারণত বিশ্বব্যাংকের বসন্তকালীন সভায় কোনো প্রতিনিধি পাঠায় না। কিন্তু এবার গওহর রিজভী প্রতিনিধিত্ব করতে যান। তার মূল কাজ ছিল বিশ্বব্যাংকের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করা এবং পদ্মা সেতুর অর্থায়ন নিয়ে আলোচনা করা। কিন্তু ড. রিজভী আশাব্যঞ্জক কোনো সাড়া পাননি। ব্যর্থ হয়ে ওয়াশিংটন থেকে ফিরে ২৫ এপ্রিল গওহর রিজভী অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে তার বাসভবনে সাক্ষাত্ করেন। তিনি বিশ্বব্যাংকের দৃষ্টিভঙ্গি মন্ত্রীর কাছে তুলে ধরেন। এর পরই অর্থমন্ত্রী পদ্মা সেতুর অর্থায়নে বিকল্প সূত্রের সন্ধানে নামেন।
এর পর গত ২ মে তিনি এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) বার্ষিক সভায় যোগ দিতে ম্যানিলায় যান। তিনি এডিবি কর্মকর্তাদের সঙ্গে পদ্মা সেতুর বিকল্প অর্থায়ন নিয়ে আলোচনা করেন।
জানা গেছে, বিশ্ব ব্যাংক অর্থ প্রদান করবে না জেনে যাওয়ায় সরকার আলাদা আলাদাভাবে এডিবি, জাইকা ও ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের (আইডিবি) কাছে প্রস্তাব পাঠাবে। তবে জাপানের উপ-প্রধানমন্ত্রী কয়েক দিন আগে বাংলাদেশ সফরে এসে স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেন, বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে বিষয়টি সুরাহা না হলে তাদের একার পক্ষে এ প্রকল্পে সহায়তা করা সম্ভব নয়।
উল্লেখ্য, পদ্মা সেতু নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে ২৯০ কোটি মার্কিন ডলার। বিশ্বব্যাংক গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে এ প্রকল্পে অর্থায়ন প্রস্তাব অনুমোদন করে। ২৮ এপ্রিল বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে ১ হাজার ২০০ মিলিয়ন ডলারের ঋণচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এছাড়া এডিবি ৬১৫ মিলিয়ন ডলার, জাপান ৪১৫ মিলিয়ন এবং ইসলামী উন্নয়ন ব্যাংক (আইডিবি) ১৪০ মিলিয়ন ডলার দেয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়।
অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের বিশ্বব্যাংক ডেস্কের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা অতিরিক্ত সচিব আরস্তু খান আমার দেশ-কে বলেন, ‘পদ্মা সেতু প্রকল্পে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়ন নিয়ে সর্বশেষ অবস্থা জানি না। ওয়াশিংটনে বিশ্বব্যাংকের বসন্ত-কালীন বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা বিশ্বব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। তিনিই বিষয়টি দেখভাল করছেন।’ গত ১৬ থেকে ২২ এপ্রিল পর্যন্ত ওয়াশিংটনে আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিল ও বিশ্বব্যাংকের বসন্তকালীন বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এ বৈঠকেই সিদ্ধান্ত হয়েছে বিষয়টি আর দীর্ঘায়িত না করার।
পদ্মা সেতু প্রকল্পের দুর্নীতি নিয়ে বিশ্বব্যাংক এরই মধ্যে সরকারের কাছে দুটি রিপোর্ট দিয়েছে। সর্বশেষ রিপোর্টটি গত মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের কাছে দেয়া হয়। বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর অ্যালেন গোল্ডস্টেইন এই রিপোর্ট হস্তান্তর করেন। রিপোর্টে মূল সেতুর পরামর্শক কানাডিয়ান প্রতিষ্ঠান এসএনসি-লাভালিন দুর্নীতির বিষয়টি উল্লেখ করা হয়। রিপোর্টে বলা হয়, সেতুর মূল অংশের প্রাক-যোগ্যতা চুক্তি প্রক্রিয়ায় দুর্নীতি সংক্রান্ত অসংখ্য অভিযোগ পেয়েছে বিশ্বব্যাংক। অভিযোগগুলো মূলত যোগাযোগমন্ত্রী ও তার মালিকানাধীন কোম্পানি সাকোর শীর্ষপর্যায়ের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে। যোগাযোগমন্ত্রী ও সাকোর কর্মকর্তারা মিলে এমন একটি পরিস্থিতি তৈরি করেন যে, সাকো হলো পদ্মা সেতু নির্মাণের যে কোনো কাজ পাইয়ে দেয়ার ব্যাপারে একধরনের নীরব প্রতিনিধি। কোনো কাজ পেতে হলে বা প্রাক-যোগ্যতায় টিকতে হলে সাকোকে অর্থ দিতে হবে। সাকোর পক্ষ থেকে ঠিকাদারদের ভয়ভীতি দেখানোর কথাও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। রিপোর্টে আরও বলা হয়, বর্তমান সরকার এবং সরকারের বাইরে কয়েক প্রভাবশালী ব্যক্তি এসএনসি-লাভালিনের কাছে কমিশন দাবি করে।
এই রিপোর্টের আগে গত বছর সেপ্টেম্বর মাসে ওয়াশিংটনে বিশ্বব্যাংক-আইএমএফের বার্ষিক সভার সময় অর্থমন্ত্রীর কাছে প্রথম রিপোর্টটি তুলে দেয়।
জানা গেছে, এই রিপোর্টের আলোকে সরকার গৃহীত পদক্ষেপে দাতা সংস্থাগুলো খুশি নয়। বিশ্বব্যাংক যোগাযোগমন্ত্রী আবুল হোসেনকে মন্ত্রিত্ব থেকে বাদ দেয়ার ব্যাপারে মৌখিকভাবে বলে। কিন্তু সরকার এ ব্যাপারে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি, বরং অনেক পরে তাকে ভিন্ন মন্ত্রণালয়ে বদলি করা হয়। অক্টোবর মাসে বিশ্বব্যাংকের ১২০ কোটি ডলার ঋণ স্থগিত ঘোষণা করে।
এ ব্যাপারে গোল্ডস্টেইন জানিয়েছেন, বিশ্বব্যাংক তদন্ত করে দুর্নীতির বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছে। আমরা বাংলাদেশ সরকারকে দুর্নীতির বিষয়টি তদন্ত করার জন্য তাগাদা দিয়েছি। কিন্তু সরকার দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে কার্যত কোনো পদক্ষেপ নেয়নি, বরং মুখ রক্ষার জন্য বিভিন্ন দেশ ও প্রতিষ্ঠানের কাছে অর্থ সহায়তার জন্য ধরনা দেয়। কিন্তু আশাব্যাঞ্জক কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি।
শেষ পর্যন্ত গত মাসে ওয়াশিংটনে অনুষ্ঠিত আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের বৈঠকে পাঠানো হয় প্রধানমন্ত্রীর বিতর্কিত উপদেষ্টা গওহর রিজভীকে। সঙ্গে ছিলেন ইআরডি’র অতিরিক্ত সচিব আরস্তু খান।
গওহর রিজভী সেখানে বিশ্বব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুলইয়ানি ইন্দ্রবতী এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট ইসাবেল এম গৌরেরোর সঙ্গে পদ্মা সেতুতে অর্থায়ন নিয়ে আলোচনা করেন। বিশ্বব্যাংক কর্মকর্তারা এ সময় তাদের দৃষ্টিভঙ্গি ব্যাখ্যা করেন।
বাংলাদেশ সাধারণত বিশ্বব্যাংকের বসন্তকালীন সভায় কোনো প্রতিনিধি পাঠায় না। কিন্তু এবার গওহর রিজভী প্রতিনিধিত্ব করতে যান। তার মূল কাজ ছিল বিশ্বব্যাংকের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করা এবং পদ্মা সেতুর অর্থায়ন নিয়ে আলোচনা করা। কিন্তু ড. রিজভী আশাব্যঞ্জক কোনো সাড়া পাননি। ব্যর্থ হয়ে ওয়াশিংটন থেকে ফিরে ২৫ এপ্রিল গওহর রিজভী অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে তার বাসভবনে সাক্ষাত্ করেন। তিনি বিশ্বব্যাংকের দৃষ্টিভঙ্গি মন্ত্রীর কাছে তুলে ধরেন। এর পরই অর্থমন্ত্রী পদ্মা সেতুর অর্থায়নে বিকল্প সূত্রের সন্ধানে নামেন।
এর পর গত ২ মে তিনি এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) বার্ষিক সভায় যোগ দিতে ম্যানিলায় যান। তিনি এডিবি কর্মকর্তাদের সঙ্গে পদ্মা সেতুর বিকল্প অর্থায়ন নিয়ে আলোচনা করেন।
জানা গেছে, বিশ্ব ব্যাংক অর্থ প্রদান করবে না জেনে যাওয়ায় সরকার আলাদা আলাদাভাবে এডিবি, জাইকা ও ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের (আইডিবি) কাছে প্রস্তাব পাঠাবে। তবে জাপানের উপ-প্রধানমন্ত্রী কয়েক দিন আগে বাংলাদেশ সফরে এসে স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেন, বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে বিষয়টি সুরাহা না হলে তাদের একার পক্ষে এ প্রকল্পে সহায়তা করা সম্ভব নয়।
উল্লেখ্য, পদ্মা সেতু নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে ২৯০ কোটি মার্কিন ডলার। বিশ্বব্যাংক গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে এ প্রকল্পে অর্থায়ন প্রস্তাব অনুমোদন করে। ২৮ এপ্রিল বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে ১ হাজার ২০০ মিলিয়ন ডলারের ঋণচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এছাড়া এডিবি ৬১৫ মিলিয়ন ডলার, জাপান ৪১৫ মিলিয়ন এবং ইসলামী উন্নয়ন ব্যাংক (আইডিবি) ১৪০ মিলিয়ন ডলার দেয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন