শনিবার, ৭ এপ্রিল, ২০১২

বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ভারতীয় সেনা পাঠানোর জন্য হাসিনার উপর দিল্লীর চাপঃ India plans to send troops inside Bangladesh


                                                                                                                  

by Abdul Aziz on Saturday, 7 April 2012 at 21:34 ·
বাংলাদেশের বর্তমান ক্ষমতাসীন দল হতে একের পর এক ধারাবাহিক একতরফা লাভবান হওয়ার পর দিল্লীতে ভারতীয় নীতিনির্ধারকরা এখন নতুন পরবর্তী বিষয়ে অগ্রসর হওয়ার জন্য পদক্ষেপ নিচ্ছে তা এই শেখ হাসিনার সরকারের উপর চাপে রেখে এই দেশে ভারতীয় সামরিক বাহিনীকে ঢুকার অনুমতি দেওয়া। যাতে তারা যৌথ ভাবে জঙ্গী, সন্ত্রাসী, বিদ্রোহী এবং অন্য অপরাধ তৎপড়তার বিরুদ্ধে। ভারতের এই গোপন এজেন্ডা বা অভিপ্রায় প্রকাশিত হয় যখন সেই দেশের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং এর বিশেষ দূত সাতিন্দার কে লাম্বা বলেন "বর্তমান সরকারের প্রচেষ্টা সত্ত্বেও বাংলাদেশ হতে সন্ত্রাসী ও বিদ্রোহীদের কার্যকলাপ দমন করা যাচ্ছে না"।

অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশন কর্তৃক আয়োজিত চতূর্থ ভারত-বাংলাদেশ সামরিক আলোচনায় লাম্বা বলেন "বর্তমান পর্যায়ে আমাদের মাটি হতে সন্ত্রাস, জঙ্গীবাদ ও বিদ্রোহী পক্ষকে নির্মূলের জন্য যৌথ ভাবে কাজ করার প্রয়োজন আছে"।

লাম্বা বলেন, এটা সবার জানা যে সন্ত্রাসী, বিদ্রোহী, জঙ্গিদের এবং অপরাধমূলক আচরণে কোন বেসামরিক আইন এবং রাষ্ট্রীয় সীমাকে সম্মান করে না।

তিনি বলেন "এই নেটওয়ার্ক এবং এদের যুক্ত দল গুলোর কিছু তাদের গোপন আস্থানা এবং জাল ভারতীয় মূদ্রার নোট বাংলাদেশে চালিয়ে যাচ্ছে"।

তিনি বলেন যে ভারত অপরাধী শক্তি গুলোর বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নেবার জন্য বাংলাদেশ সরকারের উচ্চ প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন। ইতিমধ্যে যে তিন বিষয়ে চুক্তি দুই দেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়েছে তাতে নিরাপত্তা সংক্রান্ত কিছুই নেই, তিনি আশা করেন যে দ্রুতই দুই দেশের মধ্যে অপরাধী বিনিময় চুক্তি প্রক্রিয়া চূড়ান্ত হবে যা দুই দেশের নিরাপত্তা সংক্রান্ত কাঠামোকে একটি জায়গায় নিয়ে যাবে।

লাম্বা বলেন ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত ত্রুটিপূর্ণ হওয়ায় আন্তসীমান্ত অপরাধী তৎপড়তা, যাতে অবৈধ অস্ত্র ও বিস্ফোরক ব্যাবসা, জাল মুদ্রা, মাদক এবং নারী-শিশু পাচার হচ্ছে।

এই সমস্যা গুলো উভয় দেশের অর্থনৈতিক কল্যাণের জন্য একটি হুমকি!

RAB এর একটি টিম বাংলাদেশে ১ কোটি রুপি মূল্যমান ভারতীয় জাল নোট ধরার পর ভারতীয় র বলছে যে পাকিস্তানের আই.এস.আই নেপালে হতে তা ছড়িয়ে দিচ্ছে। এটা ঠিক সে রকম যে বাংলাদেশ ও দুবাইয়ের প্রচলিত রুটের বদলে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া, মালয়শিয়াকে ব্যাবহার করা হচ্ছে।

এটা পাকিস্তানের কৌশলগত অবস্থান পরিবর্তন যে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াকে ব্যাবহার করে তারা ভারতের দৃষ্টি এড়াতে পারে। বরাবরের মতই ভারতের অর্থনীতির সাব-ভার্সন তার মুম্বাই শহড়েরর আন্ডারওয়ার্ল্ডের মাধ্যমে পরিচালিত হয়।

গত ৪ঠা এপ্রিল ২০১২তে নেপালের ত্রিভূবন বিমানবন্দরে যে ৯৮ লক্ষ জাল ভারতীয় রুপি আটক হয় তাতে ভারতের দেওয়া তথ্য ছিল। ভারতীয় র দাবী করে এই জাল রুপি গুলো এমন ভাবে তরল বোতলে সাজানো ছিল যা ভিয়েতনামে পাকিস্তানীরা সেট করেছিল।

অভিযুক্ত মহিলার নাম গোপন রেখে তদন্ত চলছে, এমন ভাবে নোট গুলো সাজানো হয়েছিল এবং কর প্রদান করে ব্যাবস্থা করা হয়েছিল যেন কাষ্টমস এগুলো যাচাই না করে।

ভারতীয় গোয়েন্দা সুত্র বলছে মহিলা ব্যাংকক হয়ে ভিয়েতনাম হতে কাঠমন্ডু আসে। তাকে গ্রেফতার শুধু জাল নোটই নয় বরং নতুন রুট সমন্ধেও জানা যায়(পাকিস্তান-ভিয়েতনাম-নেপাল)।

ভারতীয় সুত্র গুলো বলছে বাংলাদেশ ও আমিরাত তাদের কঠোর নজরে থাকায় এখন ভিয়েতনামের রুট ব্যাবহৃত হচ্ছে। যাত্রীদের সিংহভাগ অংশই এখানে আসে বাংলাদেশ ও দুবাই হতে। তাই ভিয়েতনাম হতে কেউ এলে তাকে সন্দেহ করা হবে না এমনই ভাবা হয়েছিল বলে ভারতীয় গোয়েন্দা জানায়।

ভারতীয় গোয়েন্দা সুত্র গুলো জানায় যে আগে মুম্বাইয়ের আন্ডারওয়ার্ল্ডের মাধ্যমে পাকিস্তান যে জাল নোট সরবারাহ করত হতে পারে যে সে গুলো দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। এমনকি দাউদ ইব্রাহিমেরও থাইল্যান্ড, মালয়শিয়া, ইন্দোনেশিয়া ও ভিয়েতনামে বিস্তৃত নেটওয়ার্ক আছে। দাউদ ইব্রাহিম করাচীতে বসেই মার্কিন মূল্যমানের ২৫ লক্ষ ডলারের সমপরিমাণ ভারতীয় মুদ্রা ভারতে নিয়ন্ত্রণ করে।

ভারতীয় গোয়েন্দা সুত্র বলছে যে এই জাল নোট গুলো খুবই উচু মানের যা আগের পাকিস্তান হতে আসা গুলোর সাথে মিল আছে।

ভারতীয় গোয়েন্দার একজন উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা বলেন যে এই জাল নোট কারবারীরা বার বার নিজেদের সংগঠিত করে। উৎস এই মহিলাকে ইচ্ছাকৃত ভাবে ব্যাবহার করে যাতে সন্দেহ এড়ানো যায়। ঐ আগের কথা যে ভিয়েতনামী মাহিলা কিভাবে বোতলে নোট গুলো সাজানো ও ট্যাক্স প্রদান করে সিকিউরিটি চেক পার হওয়ার কথা।

তারা আরও বলেন যে অতি সম্প্রতি একটি চক্রকে সিগারেটের প্যাকেটে জাল নোট সহ ধরা হয়।

এটা পরিস্কার নয় যে RAB দ্বারা ধৃত ১ কোটি ভারতীয় রুপি আসল না নকল। অপরাধ বিশেষজ্ঞদের মতে এটা আসলে ভারতীয় RAW এর ষড়যন্ত্রমূলক ভাবে সাজানো নাটক! যাতে তাদের দাবী অনুযায়ী বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর সাথে ভারতীয় বাহিনী যৌথ ভাবে এই দেশের ভিতর যেকোন ভারত বিরোধীর বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নিতে ও নির্মূল করতে পারে।

তারা(বিশেষজ্ঞরা) বলেন ভারত হয়ত এই দারুণ বন্ধুত্বের পূর্ণ সুযোগ নিয়ে বাংলাদেশের মাটিতে তাদের সামরিক বাহিনীর উপস্থিতি প্রতিষ্ঠা করার উদ্যোগ নিচ্ছে।
Click this link.তথ্য সূত্র..


After successfully extracting series of one-sided benefit from the current ruling party in Bangladesh, policymakers in New Delhi has now stepped into its next phase of plan of putting pressure on the government of Sheikh Hasina in allowing Indian troops to enter Bangladesh territory for starting joint operations against terrorists, insurgents, militants and criminal elements. This hidden agenda of the Indian government became exposed when Indian Prime Minister Dr. Manmohan Singh's Special Envoy Satinder K Lamba said on April 5 that terrorists and insurgents continue to operate from Bangladesh, despite the government's efforts to contain them.

"There's a need to sustain the current levels of cooperation to jointly eradicate the menace of insurgency, terrorism and militancy from our soil," he said, while delivering the keynote address at the Fourth India-Bangladesh Security Dialogue, organised by the Observer Research Foundation.

Lamba said it was well-known that terrorists, insurgents, militants and criminal elements respect no civilian law and territorial boundaries.

"Some of these groups and their associated agencies continue to have their hideouts and network of fake Indian currency notes in Bangladesh," he said.

He said that India greatly appreciated the efforts of the Bangladesh government in taking actions against such elements operating from that country. Noting that three security-related agreements have already been signed between the two countries, he hoped the Extradition Treaty will be finalised soon to complete the process of putting in place the framework for cooperation on security-related matters.

Lamba said due to the 'porous' nature of the India-Bangladesh border, there has been considerable cross-border criminal activity, including illegal trade in arms and explosives, counterfeit currency, trafficking in narcotics and women and children.

"These problems pose a threat to the social and economic well-being of both India and Bangladesh," he said.

Meanwhile, after the recent seizure of 10 million Indian rupees from Bangladesh by a team of Rapid Action Battalion [RAB] with almost simultaneous bust of fake Indian currency note racket in Nepal, Indian intelligence agencies including Research & Analytical Wing [RAW] is continuing to claim that Pakistan is pumping in counterfeit Indian currency through Southeast Asian countries like Vietnam, Malaysia and Indonesia rather than the traditional routes of Bangladesh and Dubai.

It said, "As part of the tactical switch, Pakistan is also using nationals of the South-east Asian countries to avoid detection. As always, the plot for India's economic subversion is being executed through Mumbai underworld."

On April 4, 2012, acting on the inputs provided by India, the Nepal Police arrested a Vietnamese woman with fake Indian currency note worth RS 9.8 million at Tribhuwan International Airport in Kathmandu. Later, Indian intelligence agencies claimed "the consignment - neatly stuffed in high-end liquor bottles - was delivered to her at Vietnam by conduits working for Pakistani handlers. The consignment was so smartly concealed that it would have gone unnoticed had it not been for specific information provided by India."

The accused, whose name has been withheld by the agency as investigations are still on, had stuffed the currency notes in liquor bottles and packed them neatly in her check-in baggage. To avoid scrutiny she had paid legitimate duty on the liquor.

Sources within Indian intelligence agencies said the woman took a flight from Vietnam and reached Kathmandu via Bangkok. Her arrest has not only revealed a new modus operandi, but also a new route [Pakistan to Nepal via Vietnam] of pumping fake Indian currency note into India.

The sources said the consignment was routed through Vietnam as traditional fake Indian currency note-pumping routes like Bangladesh and Dubai are always on security agencies' radar for. "There is greater screening of passengers coming via Dubai or Bangladesh. One would generally not suspect a Vietnamese coming from her country to be carrying fake currency," said an Intelligence official.

Indian intelligence agencies said, "Pakistan may be using underworld links to pump in money as several dons from Mumbai are now holed up in various South-east Asian nations. Even Dawood Ibrahim has a wide network of operatives spanning Malaysia, Indonesia, Thailand and Vietnam. Sitting in Karachi, he controls a major share of over US$ 2.5 million fake Indian currency note racket in India."

The source further said that the notes are of very high quality, and match with other fake currency consignments coming from Pakistan seized earlier.

A senior intelligence official in India said, "Counterfeiters keep reinventing themselves. The racket had deliberately used a woman as a carrier to avoid suspicion. For instance, the Vietnamese woman had stuffed high-end liquor bottles with fake Indian currency note and neatly packed them. She then paid the required duty on it which made it a legitimate consignment. That is why despite the consignment being in her check-in baggage no one in Vietnam or in Bangkok suspected anything amiss with her luggage."

The official added, "Recently agencies busted a racket in which fake currency was concealed in cigarettes. The accused had removed tobacco and rolled notes into the empty space."

It was not clear as to whether the IRS 10 million consignments, which had been recently seized in Bangladesh by RAB were counterfeit or genuine. Crime experts opined that such seizure might have been planned by the Indian intelligence agencies to justify their demand of starting joint operations of the Indian and Bangladeshi soldiers as well as intelligence agencies with the objective of eliminating anti-Indian operatives in Bangladesh.
They said, Indian authorities might be planning to take fullest advantage of current 'friendly' attitude of the government in Dhaka in ultimately establishing presence of Indian forces within Bangladeshi soil.









0 comments:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Ads