বহুল আলোচিত ওয়ান-ইলেভেনের অন্যতম কুশীলব সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) মইন ইউ আহমেদ এখন যুক্তরাষ্ট্রের স্থায়ী বাসিন্দার মর্যাদার অধিকারী। গত মাসে তাকে বিশেষ ব্যবস্থায় গ্রিনকার্ড (পার্মান্যান্ট রেসিডেন্ট কার্ড) দেয়া হয়েছে। নিউইয়র্ক থেকে এ খবর দিয়েছে অনলাইন বার্তা সংস্থা নিউজমিডিয়াবিডি.কম।
‘জেনারেল মইনের হাতে যুক্তরাষ্ট্রের গ্রিনকার্ড’ শিরোনামে পরিবেশিত খবরে বলা হয়, ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি থেকে ২০০৮ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশের ক্ষমতাকেন্দ্রের নিয়ন্ত্রক জেনারেল মইন পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে গত তিন বছর স্বেচ্ছা নির্বাসনে আমেরিকায় বসবাস করছেন। জটিল রোগে আক্রান্ত হয়ে চিকিত্সা নিচ্ছেন তিনি। এমন অবস্থায় অনেকটা ভিআইপি মর্যাদায় যুক্তরাষ্ট্র সরকার তাকে গ্রিনকার্ড দিয়েছে। এর ফলে তার পক্ষে যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে যে কোনো দেশে ঘুরে আসা সহজ হলো এবং বাংলাদেশে ফিরলেও যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ আনুকূল্য পাওয়া নিশ্চিত হলো।
যুক্তরাষ্ট্রে জেনারেল মইনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ নির্ভরযোগ্য সূত্রের বরাত দিয়ে নিউজমিডিয়াবিডি.কম জানিয়েছে, গ্রিনকার্ড পেতে জেনারেল মইনের কোনো বেগ পেতে হয়নি। যুক্তরাষ্ট্র ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ তাকে বিশেষ মর্যাদায় তা দিয়েছে। সূত্রটি বার্তা সংস্থাকে আভাস দিয়েছে, গ্রিনকার্ড নিয়ে শিগগিরই তিনি বাংলাদেশে আসবেন এবং বিডিআর হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিতে পারেন।
জেনারেল মইনের ঘনিষ্ঠ সূত্র বার্তা সংস্থাকে আরও জানায়, গত মাসে জেনারেল মইন যখন নিউইয়র্ক শহরের উপকণ্ঠে লং আইল্যান্ডের ইমিগ্রেশন সার্ভিস সেন্টারে তার গ্রিনকার্ড নিতে যান, তখন এক অভূতপূর্ব দৃশ্যের অবতারণা হয়। যেখানে সাধারণত কোনো সার্ভিস পেতে সবাইকে নিয়ম অনুযায়ী লাইনে দাঁড়াতে হয় এবং অপেক্ষা করতে হয় কখন ডাক পড়বে, সেখানে জেনারেল মইনকে এসবের কোনো কিছুরই মুখোমুখি হতে হয়নি। তিনি ইমিগ্রেশন অফিসে যাওয়ার পর তাকে বিশেষভাবে অভ্যর্থনা জানানো হয় এবং তাকে দেখার জন্য অফিসের কর্তাব্যক্তিদের অনেকেই তাদের কক্ষ থেকে বেরিয়ে আসেন এবং তার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, এটা ছিল অভাবনীয় ঘটনা।
কাউকে এভাবে গ্রিনকার্ড দেয়ার নজির নেই বলে বার্তা সংস্থাটিকে জানিয়েছেন ইমিগ্রেশন সংশ্লিষ্ট এক আইনজীবী। ইমিগ্রেশন আইনজীবীর মতে, যুক্তরাষ্ট্র সরকার সেদেশের স্বার্থে যারা কোনো অবদান রাখেন বা রাখতে পারেন বা যুক্তরাষ্ট্রকে সেবা প্রদান করেছেন এমন একটি ক্যাটাগরিতেই সরাসরি কাউকে গ্রিনকার্ড দেয়ার বিধান রেখেছে। কিন্তু জেনারেল মইন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে এমন কী অবদান রাখলেন যে তাকে বিশেষ মর্যাদায় গ্রিনকার্ড দেয়া হলো। এ ব্যাপারে তার কোনো ধারণা নেই বলে জানালেন ওই ইমিগ্রেশন আইনজীবী।
রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়, নিউইয়র্কের কুইন্সের জ্যামাইকা এস্টেট এলাকায় স্ত্রীর পক্ষের এক ঘনিষ্ঠ আত্মীয়ের বাড়িতে বর্তমানে সস্ত্রীক বসবাস করছেন জেনারেল মঈন।
উল্লেখ্য, ২০০৭ সালে বাংলাদেশে টালমাটাল পরিস্থিতি সৃষ্টি এবং সেনাবাহিনীর প্রত্যক্ষ ভূমিকায় জরুরি অবস্থা জারি করে দু’বছর দেশ শাসন, শীর্ষ দুই নেত্রীসহ রাজনীতিকদের বিরুদ্ধে কথিত শুদ্ধি অভিযানে যুক্তরাষ্ট্রের প্রবল ভূমিকা ছিল প্রায় ওপেন সিক্রেট।
গত তিন বছর যুক্তরাষ্ট্রে স্বেচ্ছা নির্বাসনে থাকাকালে জেনারেল মইনকে বাংলাদেশে বিভিন্ন ইস্যুতে একাধিকবার তলব করা হলেও অসুস্থতার কথা বলে তিনি আসেননি। তার বিরুদ্ধে সাবেক বিদ্যুত্ প্রতিমন্ত্রীর করা একটি মামলা নিম্ন আদালতে বিচারাধীন রয়েছে। এছাড়া জরুরি শাসনামলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সংঘটিত সহিংস ঘটনায় তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার সুপারিশ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় কমিটি।
শিগগিরই দেশে আসছেন : এদিকে ‘দেশের পাট চুকাতে নিউইয়র্ক থেকে দেশে ফিরছেন জেনারেল মইন’ শিরোনামে আরেকটি খবর প্রকাশিত হয়েছে অনলাইন বার্তা সংস্থা বাংলানিউজে।
নিউইয়র্ক থেকে পরিবেশিত ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, শিগগিরই নিউইয়র্ক থেকে ঢাকা যাচ্ছেন জেনারেল মইন উ আহমেদ। তার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ একটি সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে বাংলানিউজের খবরে জানানো হয়, দেশের পাট পুরোপুরি চুকিয়ে নিতেই এই দফা বাংলাদেশে যাচ্ছেন সাবেক এই সেনাপ্রধান। সূত্রটি জানায়, স্থায়ীভাবে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জেনারেল মইন। দেশে ডিওএইচএসের বাড়িসহ সাভারের জমি এবং আরও কিছু সম্পত্তি বিক্রি করে দেবেন তিনি। আর সে কারণেই তিনি দেশে ফিরছেন।
আওয়ামী লীগ সরকারের আমলেই জেনারেল মইন দেশের এ ঝামেলা চুকিয়ে ফেলতে চান বলে জানায় সূত্রটি। তবে দেশে না ফিরেই কাজটি করার সব চেষ্টা চালিয়ে ছিলেন ওয়ান ইলেভেনের অন্যতম এ কুশীলব। এ নিয়ে নিউইয়র্কের কনস্যুলেট অফিসে দৌঁড়ঝাপও কম করেননি। কিন্তু বাদ সেধেছে দেশের নতুন আইন।
কনস্যুলেটের একটি সূত্র বাংলানিউজকে জানায়, জেনারেল মইন ‘পাওয়ার অব অ্যাটর্নি’র কাগজপত্র ঠিক করতে সেখানে গিয়েছিলেন। সম্পত্তি বিক্রয়ে শারীরিক উপস্থিতি এড়াতেই ‘পাওয়ার অব অ্যাটর্নির’ কাগজপত্র ঠিক করতে চেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু বাংলাদেশের নতুন আইনে সম্পত্তি বিক্রয়ে এবং রেজিস্ট্রেশনের জন্য উভয়পক্ষকেই শারীরিকভাবে উপস্থিত থাকতে হবে। ফলে জেনারেল মইনকে দেশে আসতেই হচ্ছে।
সম্পত্তি বিক্রি করতে হলে জেনারেল মইনের দেশে যাওয়ার কোনো বিকল্প নেই বলে জানায় সূত্রটি। উল্লেখ্য, গত ডিসেম্বরে নিউইয়র্কের নর্থশোর লং আয়ল্যান্ড জুইশ হাসপাতালে জেনারেল মইনের ‘বোনম্যারো ট্রান্সপ্ল্যান্ট’ করা হয়। যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় ভাই ও বস্টনে ছেলের কাছে কিছু দিন কাটিয়ে ২০১১ সালের শেষভাগে জেনারেল মইন চিকিত্সার জন্য নিউইয়র্কে আসেন।
জেনারেল মইনের ঘনিষ্ঠ সূত্রটি আরও জানায়, বর্তমানে লং আয়ল্যান্ড জুইশ হাসপাতালের নিউরোলজি বিশেষজ্ঞ বাংলাদেশী এক চিকিত্সকের অধীনে চিকিত্সা নিচ্ছেন জেনারেল মইন। বাংলাদেশী ওই চিকিত্সকের বাড়ি নরসিংদীতে।
‘জেনারেল মইনের হাতে যুক্তরাষ্ট্রের গ্রিনকার্ড’ শিরোনামে পরিবেশিত খবরে বলা হয়, ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি থেকে ২০০৮ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশের ক্ষমতাকেন্দ্রের নিয়ন্ত্রক জেনারেল মইন পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে গত তিন বছর স্বেচ্ছা নির্বাসনে আমেরিকায় বসবাস করছেন। জটিল রোগে আক্রান্ত হয়ে চিকিত্সা নিচ্ছেন তিনি। এমন অবস্থায় অনেকটা ভিআইপি মর্যাদায় যুক্তরাষ্ট্র সরকার তাকে গ্রিনকার্ড দিয়েছে। এর ফলে তার পক্ষে যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে যে কোনো দেশে ঘুরে আসা সহজ হলো এবং বাংলাদেশে ফিরলেও যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ আনুকূল্য পাওয়া নিশ্চিত হলো।
যুক্তরাষ্ট্রে জেনারেল মইনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ নির্ভরযোগ্য সূত্রের বরাত দিয়ে নিউজমিডিয়াবিডি.কম জানিয়েছে, গ্রিনকার্ড পেতে জেনারেল মইনের কোনো বেগ পেতে হয়নি। যুক্তরাষ্ট্র ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ তাকে বিশেষ মর্যাদায় তা দিয়েছে। সূত্রটি বার্তা সংস্থাকে আভাস দিয়েছে, গ্রিনকার্ড নিয়ে শিগগিরই তিনি বাংলাদেশে আসবেন এবং বিডিআর হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিতে পারেন।
জেনারেল মইনের ঘনিষ্ঠ সূত্র বার্তা সংস্থাকে আরও জানায়, গত মাসে জেনারেল মইন যখন নিউইয়র্ক শহরের উপকণ্ঠে লং আইল্যান্ডের ইমিগ্রেশন সার্ভিস সেন্টারে তার গ্রিনকার্ড নিতে যান, তখন এক অভূতপূর্ব দৃশ্যের অবতারণা হয়। যেখানে সাধারণত কোনো সার্ভিস পেতে সবাইকে নিয়ম অনুযায়ী লাইনে দাঁড়াতে হয় এবং অপেক্ষা করতে হয় কখন ডাক পড়বে, সেখানে জেনারেল মইনকে এসবের কোনো কিছুরই মুখোমুখি হতে হয়নি। তিনি ইমিগ্রেশন অফিসে যাওয়ার পর তাকে বিশেষভাবে অভ্যর্থনা জানানো হয় এবং তাকে দেখার জন্য অফিসের কর্তাব্যক্তিদের অনেকেই তাদের কক্ষ থেকে বেরিয়ে আসেন এবং তার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, এটা ছিল অভাবনীয় ঘটনা।
কাউকে এভাবে গ্রিনকার্ড দেয়ার নজির নেই বলে বার্তা সংস্থাটিকে জানিয়েছেন ইমিগ্রেশন সংশ্লিষ্ট এক আইনজীবী। ইমিগ্রেশন আইনজীবীর মতে, যুক্তরাষ্ট্র সরকার সেদেশের স্বার্থে যারা কোনো অবদান রাখেন বা রাখতে পারেন বা যুক্তরাষ্ট্রকে সেবা প্রদান করেছেন এমন একটি ক্যাটাগরিতেই সরাসরি কাউকে গ্রিনকার্ড দেয়ার বিধান রেখেছে। কিন্তু জেনারেল মইন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে এমন কী অবদান রাখলেন যে তাকে বিশেষ মর্যাদায় গ্রিনকার্ড দেয়া হলো। এ ব্যাপারে তার কোনো ধারণা নেই বলে জানালেন ওই ইমিগ্রেশন আইনজীবী।
রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়, নিউইয়র্কের কুইন্সের জ্যামাইকা এস্টেট এলাকায় স্ত্রীর পক্ষের এক ঘনিষ্ঠ আত্মীয়ের বাড়িতে বর্তমানে সস্ত্রীক বসবাস করছেন জেনারেল মঈন।
উল্লেখ্য, ২০০৭ সালে বাংলাদেশে টালমাটাল পরিস্থিতি সৃষ্টি এবং সেনাবাহিনীর প্রত্যক্ষ ভূমিকায় জরুরি অবস্থা জারি করে দু’বছর দেশ শাসন, শীর্ষ দুই নেত্রীসহ রাজনীতিকদের বিরুদ্ধে কথিত শুদ্ধি অভিযানে যুক্তরাষ্ট্রের প্রবল ভূমিকা ছিল প্রায় ওপেন সিক্রেট।
গত তিন বছর যুক্তরাষ্ট্রে স্বেচ্ছা নির্বাসনে থাকাকালে জেনারেল মইনকে বাংলাদেশে বিভিন্ন ইস্যুতে একাধিকবার তলব করা হলেও অসুস্থতার কথা বলে তিনি আসেননি। তার বিরুদ্ধে সাবেক বিদ্যুত্ প্রতিমন্ত্রীর করা একটি মামলা নিম্ন আদালতে বিচারাধীন রয়েছে। এছাড়া জরুরি শাসনামলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সংঘটিত সহিংস ঘটনায় তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার সুপারিশ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় কমিটি।
শিগগিরই দেশে আসছেন : এদিকে ‘দেশের পাট চুকাতে নিউইয়র্ক থেকে দেশে ফিরছেন জেনারেল মইন’ শিরোনামে আরেকটি খবর প্রকাশিত হয়েছে অনলাইন বার্তা সংস্থা বাংলানিউজে।
নিউইয়র্ক থেকে পরিবেশিত ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, শিগগিরই নিউইয়র্ক থেকে ঢাকা যাচ্ছেন জেনারেল মইন উ আহমেদ। তার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ একটি সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে বাংলানিউজের খবরে জানানো হয়, দেশের পাট পুরোপুরি চুকিয়ে নিতেই এই দফা বাংলাদেশে যাচ্ছেন সাবেক এই সেনাপ্রধান। সূত্রটি জানায়, স্থায়ীভাবে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জেনারেল মইন। দেশে ডিওএইচএসের বাড়িসহ সাভারের জমি এবং আরও কিছু সম্পত্তি বিক্রি করে দেবেন তিনি। আর সে কারণেই তিনি দেশে ফিরছেন।
আওয়ামী লীগ সরকারের আমলেই জেনারেল মইন দেশের এ ঝামেলা চুকিয়ে ফেলতে চান বলে জানায় সূত্রটি। তবে দেশে না ফিরেই কাজটি করার সব চেষ্টা চালিয়ে ছিলেন ওয়ান ইলেভেনের অন্যতম এ কুশীলব। এ নিয়ে নিউইয়র্কের কনস্যুলেট অফিসে দৌঁড়ঝাপও কম করেননি। কিন্তু বাদ সেধেছে দেশের নতুন আইন।
কনস্যুলেটের একটি সূত্র বাংলানিউজকে জানায়, জেনারেল মইন ‘পাওয়ার অব অ্যাটর্নি’র কাগজপত্র ঠিক করতে সেখানে গিয়েছিলেন। সম্পত্তি বিক্রয়ে শারীরিক উপস্থিতি এড়াতেই ‘পাওয়ার অব অ্যাটর্নির’ কাগজপত্র ঠিক করতে চেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু বাংলাদেশের নতুন আইনে সম্পত্তি বিক্রয়ে এবং রেজিস্ট্রেশনের জন্য উভয়পক্ষকেই শারীরিকভাবে উপস্থিত থাকতে হবে। ফলে জেনারেল মইনকে দেশে আসতেই হচ্ছে।
সম্পত্তি বিক্রি করতে হলে জেনারেল মইনের দেশে যাওয়ার কোনো বিকল্প নেই বলে জানায় সূত্রটি। উল্লেখ্য, গত ডিসেম্বরে নিউইয়র্কের নর্থশোর লং আয়ল্যান্ড জুইশ হাসপাতালে জেনারেল মইনের ‘বোনম্যারো ট্রান্সপ্ল্যান্ট’ করা হয়। যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় ভাই ও বস্টনে ছেলের কাছে কিছু দিন কাটিয়ে ২০১১ সালের শেষভাগে জেনারেল মইন চিকিত্সার জন্য নিউইয়র্কে আসেন।
জেনারেল মইনের ঘনিষ্ঠ সূত্রটি আরও জানায়, বর্তমানে লং আয়ল্যান্ড জুইশ হাসপাতালের নিউরোলজি বিশেষজ্ঞ বাংলাদেশী এক চিকিত্সকের অধীনে চিকিত্সা নিচ্ছেন জেনারেল মইন। বাংলাদেশী ওই চিকিত্সকের বাড়ি নরসিংদীতে।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন