অস্ট্র্রেলিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার জেনারেল মাসুদউদ্দিন চৌধুরী এনডিসি পিএসসি এখন ঢাকায়। তিনি গত সপ্তাহে বাংলাদেশে এসেছেন। ফিরে যাচ্ছেন শনিবার। সংক্ষিপ্ত এই সফরে তিনি এবার একাই ঢাকায় এসেছেন। স্ত্রী জেসমিন মাসুদ ঢাকায় আসার কথা থাকলেও শেষ পর্যন্ত আসেননি। কানাডাতে বড় মেয়ের কাছে গেছেন। ঢাকায় অবস্থানকালে মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী নিজ বাসভবন গুলশানে ঘনিষ্ঠজনদের বাসায় যাওয়া ছাড়া তেমন কারও সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করছেন না। প্রয়োজনীয় কাজে এর মধ্যে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে গেছেন। মঙ্গলবার পররাষ্ট্র সচিব মিজারুল কায়েসের সঙ্গে দীর্ঘ বৈঠক করেছেন। এছাড়া সেখানে তার দাপ্তরিক কর্মকাণ্ড সম্পন্ন করেছেন। আজ দুপুরে পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপুমনির সঙ্গে তার সৌজন্য বৈঠকের কথা রয়েছে। উল্লেখ্য, সরকার তার চাকরির মেয়াদ শেষ হওয়ার পর তাকে এক বছরের জন্য অস্ট্র্রেলিয়ার হাইকমিশনার হিসেবে নিযুক্ত করে। ইতিমধ্যে ছয় মাস পার হয়ে গেছে। আর ওই সময়ে তিনি নিযুক্ত হলেও এজন্য যে সব আনুষ্ঠানিকতা করা দরকার তা ওই সময়ে করা হয়নি। তার কাছে কোন প্রয়োজনীয় নথিপত্রও পাঠানো হয়নি। এ কারণে বিষয়টি ঝুলে ছিল। এবার দেশে ফিরে তিনি সেই সব আনুষ্ঠানিকতা করেছেন বলে জানা গেছে। এদিকে সেনাবাহিনীতে তার চাকরির মেয়াদ পূর্ণ হয়েছে গত বছর। তবে এ বিষয়েও আনুষ্ঠানিকতা আগে করতে পারেননি। এবার তিনি সেখান থেকে অবসরে যাওয়ার আনুষ্ঠানিকতাও সম্পন্ন করবেন।
হঠাৎ করে তার ঢাকায় আসার কারণ সম্পর্কে কেউ কেউ বলছেন তাকে সরকারের তরফ থেকে জরুরি তলব করা হয়েছে। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে তার ঘনিষ্ঠজনদের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, তিনি ছুটিতে এসেছেন। এটা রুটিন। তাকে কোন তলব করা হয়নি। কোন সমস্যা নেই। অনেক দিন থেকেই তার ছুটিতে আসার কথা ছিল। সেই হিসেবেই এসেছেন। অপর একটি সূত্র বলেছে, চুক্তির আনুষ্ঠানিকতা করাসহ গুরুত্বপূর্ণ কারণে তাকে ডেকে পাঠানো হয়েছে এ কারণেই তিনি এসেছেন।
উল্লেখ্য, ওয়ান-ইলেভেনের সময় যে ক’জন সেনা কর্মকর্তাকে নিয়ে নানা রকমের আলোচনা ও সমলোচনা রয়েছে তার মধ্যে তিনিও একজন। বিশেষ করে গুরুতর অপরাধ দমন জাতীয় সমন্বয় কমিটির প্রধান হওয়ার কারণে ওই সময়ে যে সব রাজনৈতিক নেতার তালিকা করা হয়েছিল, তাদের গ্রেপ্তার করা হয়, ওই সব নেতা তার ওপর নাখোশ। ওই সময়ের জেনারেল মইনসহ সকলেই চাকরি থেকে বিদায় নিয়েছেন। একমাত্র জেনারেল মাসুদই রয়েছেন চাকরিতে। সরকার তার ওপর সন্তুষ্ট। এ কারণেই তার চাকরির মেয়াদ শেষ হওয়ার পর এক বছরের জন্য নতুন করে নিয়োগ দিয়েছে। আগামী ডিসেম্বরে তার চাকরির চুক্তির মেয়াদ এক বছর পূর্ণ হবে। চুক্তি শেষ হলে তার চুক্তির মেয়াদ বাড়বে কিনা তা এখনি বলা যাচ্ছে না। তবে তিনি প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছেন ডিসেম্বরেই অস্ট্রেলিয়া থেকে বিদায় নেবেন। এরপর দেশে ফিরবেন নাকি অন্য কোন দেশে যাবেন এ নিয়েও প্রশ্নের শেষ নেই। তবে তার পরিবারের ঘনিষ্ঠজন জানায়, তিনি চাকরি শেষে দেশে ফিরবেন।
হঠাৎ করে তার ঢাকায় আসার কারণ সম্পর্কে কেউ কেউ বলছেন তাকে সরকারের তরফ থেকে জরুরি তলব করা হয়েছে। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে তার ঘনিষ্ঠজনদের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, তিনি ছুটিতে এসেছেন। এটা রুটিন। তাকে কোন তলব করা হয়নি। কোন সমস্যা নেই। অনেক দিন থেকেই তার ছুটিতে আসার কথা ছিল। সেই হিসেবেই এসেছেন। অপর একটি সূত্র বলেছে, চুক্তির আনুষ্ঠানিকতা করাসহ গুরুত্বপূর্ণ কারণে তাকে ডেকে পাঠানো হয়েছে এ কারণেই তিনি এসেছেন।
উল্লেখ্য, ওয়ান-ইলেভেনের সময় যে ক’জন সেনা কর্মকর্তাকে নিয়ে নানা রকমের আলোচনা ও সমলোচনা রয়েছে তার মধ্যে তিনিও একজন। বিশেষ করে গুরুতর অপরাধ দমন জাতীয় সমন্বয় কমিটির প্রধান হওয়ার কারণে ওই সময়ে যে সব রাজনৈতিক নেতার তালিকা করা হয়েছিল, তাদের গ্রেপ্তার করা হয়, ওই সব নেতা তার ওপর নাখোশ। ওই সময়ের জেনারেল মইনসহ সকলেই চাকরি থেকে বিদায় নিয়েছেন। একমাত্র জেনারেল মাসুদই রয়েছেন চাকরিতে। সরকার তার ওপর সন্তুষ্ট। এ কারণেই তার চাকরির মেয়াদ শেষ হওয়ার পর এক বছরের জন্য নতুন করে নিয়োগ দিয়েছে। আগামী ডিসেম্বরে তার চাকরির চুক্তির মেয়াদ এক বছর পূর্ণ হবে। চুক্তি শেষ হলে তার চুক্তির মেয়াদ বাড়বে কিনা তা এখনি বলা যাচ্ছে না। তবে তিনি প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছেন ডিসেম্বরেই অস্ট্রেলিয়া থেকে বিদায় নেবেন। এরপর দেশে ফিরবেন নাকি অন্য কোন দেশে যাবেন এ নিয়েও প্রশ্নের শেষ নেই। তবে তার পরিবারের ঘনিষ্ঠজন জানায়, তিনি চাকরি শেষে দেশে ফিরবেন।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন