মানুষের বিরুদ্ধে আজ মানুষের অনেক অভিযোগ। সবার কথা শুনে মনে হয়, পৃথিবী নামক এ ছোট্ট গ্রহ থেকে শান্তি বিদায় নিয়েছে। আমরা তো অশান্তি ও অস্বস্তির কথা বলে যাচ্ছি, কিন্তু এর কারণ কি খতিয়ে দেখছি? আমরা আসলে কারণ খতিয়ে দেখছি না এবং কর্তব্য কর্মও নির্ধারণ করছি না। যে যার মতো চলছি এবং কথা বলে যাচ্ছি। আসলে অশান্তির পেছনে সুনির্দিষ্ট কারণ আছে এবং সে কারণের পেছনে নায়ক বা খল-নায়কও আছেন। আমরা যারা অভিযোগ করছি, তারাও যে কখনও কখনও কোনো কোনো অশান্তির কারণ হয়ে উঠেছি তা উপলব্ধি করতে পারিনি। আসলে কোনো সমাজে যখন নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয় ঘটে, মানবিক সৌন্দর্যবোধের বিকৃতি ঘটে, তখন মানুষের আচরণ আর মানুষের মতো হয় না। সমাজের মানুষ তখন মানুষের আকৃতি নিয়ে অনেক বড় বড় কথা বলে কিন্তু কাজ করে নিকৃষ্ট ও কুৎসিত মানের। আসলে মানুষ যখন আত্মকেন্দ্রিক হয়ে পড়ে, ভোগ-বিলাসে মগ্ন থাকে তখন সে সামাজিক ও মানবিক দায়িত্বের কথা ভুলে যায়। স্বার্থান্ধ এসব মানুষের বিকৃত ভাবনা অব্যাহতভাবে সমাজের ও মানুষের ক্ষতিই করে যায়। অবশ্য এদের সবার পরিচয় আমরা স্পষ্টভাবে জানি না। এখানে সম্পদ, ক্ষমতা, বিদ্যা ও চাতুর্যের কারণে রকমফের লক্ষ্য করা যায়। মাঠ পর্যায়ের অন্যায় ও বিকৃতির ঘটনাগুলো হয়তো আমরা জানতে পারি। কিন্তু প্রাসাদের কিংবা অভিজাত স্তরের ঘটনাগুলো সহজে জানা যায় না। তাদের ঘটনা ধামাচাপা দেয়ার ব্যবস্থা আছে, অর্থের বিনিময়ে খরিদ করা ক্রীতদাসরা আছে। আমাদের হর্তাকর্তারা এখন বিভিন্ন সভা-সমাবেশে আলোকিত সমাজের কথা বলছেন, বিজ্ঞান-প্রযুক্তি চর্চার কথাও বলছেন। বিজ্ঞান প্রযুক্তির চর্চাতো বাড়ছে কিন্তু সমাজ কি আলোকিত হচ্ছে? আমাদের পূর্ব-পুরুষরা বলে গেছেন বিজ্ঞান-প্রযুক্তি তথা সভ্যতা হলো বাইরের জিনিস, অন্তরের জিনিস হলো নৈতিকতা বা মূল্যবোধ। এই নৈতিকতা বা মূল্যবোধকে আমরা সাংস্কৃতিক চেতনা হিসেবেও অভিহিত করতে পারি। আসলে অন্তর আলোকিত না হলে সমাজকে আলোকিত করা যায় না। আমরা বাইরের জিনিস তথা বিজ্ঞান-প্রযুক্তি নিয়ে শোরগোল করছি কিন্তু অন্তর বা প্রাণের বিষয়টি নিয়ে পালন করছি নীরবতা। এ কারণেই বিদগ্ধজনরা বলছেন, আলো ঝলমলে এক নব্য-জাহেলিয়াতে এখন আমাদের বসবাস।
মাঠ পর্যায়ের অন্যায় ও বিকৃতির বিষয়গুলো নিয়ে পত্রপত্রিকায় প্রায়ই রিপোর্ট মুদ্রিত হয়। এর একটি হলো নারী-নির্যাতন। নারী-নির্যাতনের ঘটনা যে শুধু আমাদের দেশেই হয় তা নয়। উন্নত-অনুন্নত নির্বিশেষে সব দেশেই নারী-নির্যাতনের ঘটনা লক্ষ্য করা যায়। তবে যে দেশের জনগণ নৈতিক চেতনায় যত সমৃদ্ধ, সে দেশে নারী-নির্যাতনসহ অন্যান্য অপরাধের ঘটনা তত কম হয়ে থাকে। প্রসঙ্গত উল্লেখ করা যায় যে, গত ২৫ নবেম্বর বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পালিত হয়েছে আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ দিবস। এ উপলক্ষে বিভিন্ন পত্রিকায় নারী নির্যাতনের বিষয় নিয়ে রিপোর্ট মুদ্রিত হয়েছে। পত্রিকান্তরে প্রকাশিত একটি রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়, দেশে ধর্ষণ ও বীভৎসতা দু’টোই বেড়েছে। ধর্ষণের চিত্র মুঠো ফোনে ধারণ করে তা ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি দিয়ে বারবার ধর্ষণের শিকারে পরিণত করা হচ্ছে নারীকে। আবার ধর্ষণের শিকার নারী বা কিশোরীকে সেই ধর্ষকের সঙ্গে বিয়ে দেয়ার ঘটনাও ঘটছে। আর এ কাজে সহযোগিতা করছেন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের তথ্য অনুযায়ী, দেশে জানুয়ারি থেকে অক্টোবর পর্যন্ত ধর্ষণের শিকার হয়েছেন, ৫৪৪ জন নারী। এর মধ্যে গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন ১৫০ জন। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ৭৮ জনকে। আর বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতির দেয়া তথ্য অনুযায়ী ২০১০ সাল থেকে চলতি বছরের অক্টোবর পর্যন্ত ৫ বছরে ৩০৯২ জন নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। এসব তথ্য থেকে উলব্ধি করা যায়, দেশে বিজ্ঞান-প্রযুক্তির চর্চা বাড়লেও ধর্ষণ ও হত্যার মতো বিকৃতি ও বীভৎসতার হার কমছে না, বরং বাড়ছে। অর্থাৎ আমাদের সমাজ দিন দিনই মানুষের বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়ছে। কিন্তু এমন পরিণতির দিকে আমরা এগুচ্ছি কেন? দেশে তো সমাজ আছে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আছে, মসজিদ-মাদ্রাসা আছে, সাংস্কৃতিক সংগঠন আছে, মিডিয়া আছে, রাজনীতি আছে এবং আছে সরকার। এত কিছু থাকার পরেও মানুষ কেন ধর্ষণের শিকার হবে, হত্যা ও নির্যাতনের শিকার হবে? তাহলে কি আমাদের প্রতিষ্ঠানগুলো ঠিকভাবে কাজ করছে না? আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং সরকারই বা কী করছে?
মানুষ তো ধর্ষণ ও হত্যার শিকারে পরিণত হওয়ার জন্য সমাজবদ্ধ হয়নি। পারস্পরিক সহযোগিতা ও সহমর্মিতার মাধ্যমে উন্নত জীবন-যাপনের উদ্দেশ্যেই তো মানুষ সমাজবদ্ধ হয়েছে। কিন্তু আমাদের সমাজের আজ এ কেমন চেহারা? ধর্ষণের চিত্র মুঠো ফোনে ধারণ করে তা ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি দিয়ে বারবার ধর্ষণের কৌশল অবলম্বন করা হচ্ছে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির এ কেমন ব্যবহার? আসলে মানুষ নৈতিক চেতনায় সমৃদ্ধ না হলে বিজ্ঞান-প্রযুক্তির অপব্যবহারের আশঙ্কাই বাড়ে। মাঠ পর্যায়ের এ চিত্র আন্তর্জাতিক পরিম-লের বড় বড় অঙ্গনেও লক্ষ্য করা যায়। এ কারণেই আমাদের এখন স্পষ্ট করে বলতে হবে, বিজ্ঞান-প্রযুক্তির আগে প্রয়োজন মানুষের নৈতিক উন্নয়ন। তা না হলে আমাদের এবং বিশ্ব-সমাজের সব আয়োজন প-শ্রমে পরিণত হতে পারে।
মানুষ এখন মহাব্যস্ত। নিজেকে জানার, সন্তানকে জানার তথা নতুন প্রজন্মকে জানার মতো সময় নেই মানুষের হাতে। বস্তি, কলোনি, অভিজাত এলাকা, সব জায়গার চিত্র একই রকমের। কেউ রুটি-রুজির সন্ধানে ব্যস্ত, কেউ বিলাসবহুল জীবন কিংবা আরো সম্পদের মোহে ব্যস্ত। জনপদে উদয়াস্ত এই যে ব্যস্ততা, তার ফসল কেমন ফলছে? আমরা যে, মানবিক পথে হাঁটতে পারছি না তার প্রমাণ সবার হা-হুতাশ। বস্তি, কলোনি ও অভিজাত এলাকায় জীবন-যাপনের পার্থক্যকে স্বীকার করে নিয়েও বলতে হয়, কাক্সিক্ষত শান্তি আমরা কেউই পাচ্ছি না। ফলে নানাভাবে আজ অস্থির হয়ে উঠেছে আমাদের সমাজ।
সমাজের বিশ্লেষণ প্রয়োজন, তবে বিশ্লেষণই সবকিছু নয়। বিশ্লেষণের বার্তা অনুযায়ী কাজও করতে হয়। সে কাজের মূল দায় সরকার ও বিশেষ বিশেষ প্রতিষ্ঠানের উপর বর্তালেও, সাধারণ নাগরিকেরও নিজ নিজ ক্ষেত্রে করণীয় আছে। কিন্তু করণীয় তথা কর্তব্য কর্ম সম্পাদনের জন্য যে জীবন দৃষ্টি ও জবাবদিহিতার চেতনা প্রয়োজন, তা আমাদের সমাজে এখন কতটা বর্তমান আছে? এই বিষয়গুলো নিয়ে আমাদের সরকার ও রাজনীতিবিদরা চিন্তা করলে এবং কর্তব্য নির্ধারণে সমর্থ হলে সময়ের দাবি পূরণ হতে পারে। এ ছাড়া সময়ের দাবি পূরণে এগিয়ে আসতে হবে আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, মসজিদ-মাদ্রাসা, সাংস্কৃতিক সংগঠন, মিডিয়া এবং বুদ্ধিজীবী ও আলেম সমাজকেও। কারণ জাতীয় প্রয়োজনে এগিয়ে আসতে হয় জাতির সবাইকে, কারো পিছিয়ে থাকার অবকাশ নেই।
মাঠ পর্যায়ের অন্যায় ও বিকৃতির বিষয়গুলো নিয়ে পত্রপত্রিকায় প্রায়ই রিপোর্ট মুদ্রিত হয়। এর একটি হলো নারী-নির্যাতন। নারী-নির্যাতনের ঘটনা যে শুধু আমাদের দেশেই হয় তা নয়। উন্নত-অনুন্নত নির্বিশেষে সব দেশেই নারী-নির্যাতনের ঘটনা লক্ষ্য করা যায়। তবে যে দেশের জনগণ নৈতিক চেতনায় যত সমৃদ্ধ, সে দেশে নারী-নির্যাতনসহ অন্যান্য অপরাধের ঘটনা তত কম হয়ে থাকে। প্রসঙ্গত উল্লেখ করা যায় যে, গত ২৫ নবেম্বর বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পালিত হয়েছে আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ দিবস। এ উপলক্ষে বিভিন্ন পত্রিকায় নারী নির্যাতনের বিষয় নিয়ে রিপোর্ট মুদ্রিত হয়েছে। পত্রিকান্তরে প্রকাশিত একটি রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়, দেশে ধর্ষণ ও বীভৎসতা দু’টোই বেড়েছে। ধর্ষণের চিত্র মুঠো ফোনে ধারণ করে তা ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি দিয়ে বারবার ধর্ষণের শিকারে পরিণত করা হচ্ছে নারীকে। আবার ধর্ষণের শিকার নারী বা কিশোরীকে সেই ধর্ষকের সঙ্গে বিয়ে দেয়ার ঘটনাও ঘটছে। আর এ কাজে সহযোগিতা করছেন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের তথ্য অনুযায়ী, দেশে জানুয়ারি থেকে অক্টোবর পর্যন্ত ধর্ষণের শিকার হয়েছেন, ৫৪৪ জন নারী। এর মধ্যে গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন ১৫০ জন। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ৭৮ জনকে। আর বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতির দেয়া তথ্য অনুযায়ী ২০১০ সাল থেকে চলতি বছরের অক্টোবর পর্যন্ত ৫ বছরে ৩০৯২ জন নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। এসব তথ্য থেকে উলব্ধি করা যায়, দেশে বিজ্ঞান-প্রযুক্তির চর্চা বাড়লেও ধর্ষণ ও হত্যার মতো বিকৃতি ও বীভৎসতার হার কমছে না, বরং বাড়ছে। অর্থাৎ আমাদের সমাজ দিন দিনই মানুষের বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়ছে। কিন্তু এমন পরিণতির দিকে আমরা এগুচ্ছি কেন? দেশে তো সমাজ আছে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আছে, মসজিদ-মাদ্রাসা আছে, সাংস্কৃতিক সংগঠন আছে, মিডিয়া আছে, রাজনীতি আছে এবং আছে সরকার। এত কিছু থাকার পরেও মানুষ কেন ধর্ষণের শিকার হবে, হত্যা ও নির্যাতনের শিকার হবে? তাহলে কি আমাদের প্রতিষ্ঠানগুলো ঠিকভাবে কাজ করছে না? আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং সরকারই বা কী করছে?
মানুষ তো ধর্ষণ ও হত্যার শিকারে পরিণত হওয়ার জন্য সমাজবদ্ধ হয়নি। পারস্পরিক সহযোগিতা ও সহমর্মিতার মাধ্যমে উন্নত জীবন-যাপনের উদ্দেশ্যেই তো মানুষ সমাজবদ্ধ হয়েছে। কিন্তু আমাদের সমাজের আজ এ কেমন চেহারা? ধর্ষণের চিত্র মুঠো ফোনে ধারণ করে তা ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি দিয়ে বারবার ধর্ষণের কৌশল অবলম্বন করা হচ্ছে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির এ কেমন ব্যবহার? আসলে মানুষ নৈতিক চেতনায় সমৃদ্ধ না হলে বিজ্ঞান-প্রযুক্তির অপব্যবহারের আশঙ্কাই বাড়ে। মাঠ পর্যায়ের এ চিত্র আন্তর্জাতিক পরিম-লের বড় বড় অঙ্গনেও লক্ষ্য করা যায়। এ কারণেই আমাদের এখন স্পষ্ট করে বলতে হবে, বিজ্ঞান-প্রযুক্তির আগে প্রয়োজন মানুষের নৈতিক উন্নয়ন। তা না হলে আমাদের এবং বিশ্ব-সমাজের সব আয়োজন প-শ্রমে পরিণত হতে পারে।
মানুষ এখন মহাব্যস্ত। নিজেকে জানার, সন্তানকে জানার তথা নতুন প্রজন্মকে জানার মতো সময় নেই মানুষের হাতে। বস্তি, কলোনি, অভিজাত এলাকা, সব জায়গার চিত্র একই রকমের। কেউ রুটি-রুজির সন্ধানে ব্যস্ত, কেউ বিলাসবহুল জীবন কিংবা আরো সম্পদের মোহে ব্যস্ত। জনপদে উদয়াস্ত এই যে ব্যস্ততা, তার ফসল কেমন ফলছে? আমরা যে, মানবিক পথে হাঁটতে পারছি না তার প্রমাণ সবার হা-হুতাশ। বস্তি, কলোনি ও অভিজাত এলাকায় জীবন-যাপনের পার্থক্যকে স্বীকার করে নিয়েও বলতে হয়, কাক্সিক্ষত শান্তি আমরা কেউই পাচ্ছি না। ফলে নানাভাবে আজ অস্থির হয়ে উঠেছে আমাদের সমাজ।
সমাজের বিশ্লেষণ প্রয়োজন, তবে বিশ্লেষণই সবকিছু নয়। বিশ্লেষণের বার্তা অনুযায়ী কাজও করতে হয়। সে কাজের মূল দায় সরকার ও বিশেষ বিশেষ প্রতিষ্ঠানের উপর বর্তালেও, সাধারণ নাগরিকেরও নিজ নিজ ক্ষেত্রে করণীয় আছে। কিন্তু করণীয় তথা কর্তব্য কর্ম সম্পাদনের জন্য যে জীবন দৃষ্টি ও জবাবদিহিতার চেতনা প্রয়োজন, তা আমাদের সমাজে এখন কতটা বর্তমান আছে? এই বিষয়গুলো নিয়ে আমাদের সরকার ও রাজনীতিবিদরা চিন্তা করলে এবং কর্তব্য নির্ধারণে সমর্থ হলে সময়ের দাবি পূরণ হতে পারে। এ ছাড়া সময়ের দাবি পূরণে এগিয়ে আসতে হবে আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, মসজিদ-মাদ্রাসা, সাংস্কৃতিক সংগঠন, মিডিয়া এবং বুদ্ধিজীবী ও আলেম সমাজকেও। কারণ জাতীয় প্রয়োজনে এগিয়ে আসতে হয় জাতির সবাইকে, কারো পিছিয়ে থাকার অবকাশ নেই।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন