বর্তমান বিশ্বে সন্ত্রাস ও উগ্রবাদের বিরুদ্ধে প্রচারণা চলছে বেশি। মানুষ তো শান্তি চায়, সম্প্রীতি চায়। তাই সন্ত্রাস ও উগ্রবাদকে মানুষ সমর্থন করে না। ফলে প্রশ্ন জাগে, এরপরও সন্ত্রাস ও উগ্রবাদ পৃথিবীতে এমন ভয়ংকর হয়ে উঠছে কেমন করে? পৃথিবীর রাষ্ট্রপ্রধানরা উগ্রবাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার, আর পরাশক্তির মহান নেতারা তো সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে রীতিমতো যুদ্ধ ঘোষণা করে লড়াই-সংগ্রামে ব্যতিব্যস্ত হয়ে উঠেছেন। এরপরও আমাদের প্রিয় এই পৃথিবীতে সন্ত্রাস ও উগ্রবাদ মানব জাতির জন্য এতটা আতঙ্কের বিষয় হয়ে উঠলো কেমন করে? সবাই তো সন্ত্রাস ও উগ্রবাদের বিরুদ্ধে, তাহলে কেমন করে পৃথিবীতে সন্ত্রাসের মাত্রা বেড়েই চলেছে? রহস্যটা কোথায়? এখানে শুভংকরের কোনো ফাঁকি আছে কি?
বিবিসি পরিবেশিত একটি খবরের দিকে মনোযোগ দিলে উগ্রবাদ বিকাশের রহস্য কিছুটা উপলব্ধি করা যেতে পারে। খবরটিতে বলা হয়, ইসরাইলের নতুন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী অ্যাভিডগর লিয়েবারম্যান বলেছেন, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র কখনোই আলোর মুখ দেখবে না। উল্লেখ্য যে, কট্টর জাতীয়তাবাদী বলে পরিচিত এই ব্যক্তিকে প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পদের জন্য অনুমোদন দিয়েছে ইসরাইলের পার্লামেন্টই। ফলে ইসরাইলের পার্লামেন্টের চিন্তাধারা সহজেই উপলব্ধি করা যায়। ইসরাইলের ডানপন্থী বেইতেনু পার্টির নেতা মি. লিয়েবারম্যান দেশটির সরকারি দল লিকুদ পার্টির সঙ্গে গত শুক্রবার একটি জোট করেন। এই জোটের প্রতিবাদে পদত্যাগ করেন দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রী মোশে ইয়ালন। তিনি সতর্ক করে দিয়ে বলেন, বিপদজনক উগ্রবাদীদের হাতে যাচ্ছে ইসরাইল। তার পদত্যাগের পরই নতুন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী হলেন কট্টরপন্থী লিয়েবারম্যান। পর্যবেক্ষকরা বলছেন, ইসরাইলের মন্ত্রিসভায় ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার ঘোর বিরোধী নেতাদের সংখ্যাই এখন বেশি।
ইসরাইলের আগ্রাসন ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের খবর বিশ্ববাসী জানে। তারপরও কাদের প্রশ্রয়ে ইসরাইলের দাপট দিন দিন বেড়েই চলছে? আর এখন তো সদ্য পদত্যাগকারী প্রতিরক্ষা মন্ত্রী বলছেন, বিপদজনক উগ্রবাদীদের হাতে চলে যাচ্ছে ইসরাইল। আর তার এই বক্তব্যের প্রকৃষ্ট প্রমাণ নতুন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী মি. লিয়েবারম্যানের বক্তব্য। বিবেকহীন ব্যক্তির মতো তিনি বলে ফেললেন, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র কখনোই আলোর মুখ দেখবে না। এমন উগ্র বক্তব্য পৃথিবীতে কাঙ্খিত শান্তি প্রতিষ্ঠার আকাঙ্খাকেই কি ক্ষতিগ্রস্ত করবে না? অথচ বর্তমান বিশ্বে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধের আহ্বানকারী চ্যাম্পিয়নরাই ইসরাইলকে প্রশ্রয় দিয়ে যাচ্ছে। ভাবতে অবাক লাগে, ফিলিস্তিন তো ফিলিস্তিনীদেরই ছিল। অথচ উড়ে এসে জুড়ে বসা ইসরাইলের উগ্রপন্থীরা আজ বলছেন, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র কখনোই আলোর মুখ দেখবে না। ফিলিস্তিনের ভূমিপুত্র ফিলিস্তিনীরা আজ রাষ্ট্র গঠনের সুযোগ পাচ্ছে না, অথচ উদ্বাস্তু ইহুদিরা ওদের জায়গায় রাষ্ট্র গঠন করে আজ ভূমিপুত্রদের উৎখাত করে চলেছে। এরপরও কি আমাদের বলতে হবে জাতিসংঘ এবং বিশ্ব মোড়লরা প্রকৃত অর্থে শান্তির পক্ষে কাজ করে যাচ্ছেন? এ প্রশ্নের কোনো জবাব কি তাদের কাছে আছে?
বিবিসি পরিবেশিত একটি খবরের দিকে মনোযোগ দিলে উগ্রবাদ বিকাশের রহস্য কিছুটা উপলব্ধি করা যেতে পারে। খবরটিতে বলা হয়, ইসরাইলের নতুন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী অ্যাভিডগর লিয়েবারম্যান বলেছেন, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র কখনোই আলোর মুখ দেখবে না। উল্লেখ্য যে, কট্টর জাতীয়তাবাদী বলে পরিচিত এই ব্যক্তিকে প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পদের জন্য অনুমোদন দিয়েছে ইসরাইলের পার্লামেন্টই। ফলে ইসরাইলের পার্লামেন্টের চিন্তাধারা সহজেই উপলব্ধি করা যায়। ইসরাইলের ডানপন্থী বেইতেনু পার্টির নেতা মি. লিয়েবারম্যান দেশটির সরকারি দল লিকুদ পার্টির সঙ্গে গত শুক্রবার একটি জোট করেন। এই জোটের প্রতিবাদে পদত্যাগ করেন দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রী মোশে ইয়ালন। তিনি সতর্ক করে দিয়ে বলেন, বিপদজনক উগ্রবাদীদের হাতে যাচ্ছে ইসরাইল। তার পদত্যাগের পরই নতুন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী হলেন কট্টরপন্থী লিয়েবারম্যান। পর্যবেক্ষকরা বলছেন, ইসরাইলের মন্ত্রিসভায় ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার ঘোর বিরোধী নেতাদের সংখ্যাই এখন বেশি।
ইসরাইলের আগ্রাসন ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের খবর বিশ্ববাসী জানে। তারপরও কাদের প্রশ্রয়ে ইসরাইলের দাপট দিন দিন বেড়েই চলছে? আর এখন তো সদ্য পদত্যাগকারী প্রতিরক্ষা মন্ত্রী বলছেন, বিপদজনক উগ্রবাদীদের হাতে চলে যাচ্ছে ইসরাইল। আর তার এই বক্তব্যের প্রকৃষ্ট প্রমাণ নতুন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী মি. লিয়েবারম্যানের বক্তব্য। বিবেকহীন ব্যক্তির মতো তিনি বলে ফেললেন, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র কখনোই আলোর মুখ দেখবে না। এমন উগ্র বক্তব্য পৃথিবীতে কাঙ্খিত শান্তি প্রতিষ্ঠার আকাঙ্খাকেই কি ক্ষতিগ্রস্ত করবে না? অথচ বর্তমান বিশ্বে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধের আহ্বানকারী চ্যাম্পিয়নরাই ইসরাইলকে প্রশ্রয় দিয়ে যাচ্ছে। ভাবতে অবাক লাগে, ফিলিস্তিন তো ফিলিস্তিনীদেরই ছিল। অথচ উড়ে এসে জুড়ে বসা ইসরাইলের উগ্রপন্থীরা আজ বলছেন, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র কখনোই আলোর মুখ দেখবে না। ফিলিস্তিনের ভূমিপুত্র ফিলিস্তিনীরা আজ রাষ্ট্র গঠনের সুযোগ পাচ্ছে না, অথচ উদ্বাস্তু ইহুদিরা ওদের জায়গায় রাষ্ট্র গঠন করে আজ ভূমিপুত্রদের উৎখাত করে চলেছে। এরপরও কি আমাদের বলতে হবে জাতিসংঘ এবং বিশ্ব মোড়লরা প্রকৃত অর্থে শান্তির পক্ষে কাজ করে যাচ্ছেন? এ প্রশ্নের কোনো জবাব কি তাদের কাছে আছে?
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন